কালিগঞ্জ সংবাদদাতা
সাতক্ষীরা-৩ (কালিগঞ্জ-আশাশুনি) আসনে কাজী আলাউদ্দীনের মনোনয়ন বাতিল করে সার্বজনীন নেতা গরীবের ডাক্তার শহিদুল আলমকে মনোনয়ন প্রদানের দাবিতে চলমান আন্দোলন ১১তম দিনে গড়িয়েছে। বৃহস্পতিবার বেলা ৩ টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ডাকবাংলা মোড়ে অবস্থিত উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ের সামনে এ অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়। বিএনপি এবং সহযোগী অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মী ছাড়াও বিপুল সংখ্যক নারী-পুরুষ এ অবস্থান কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন।
সাতক্ষীরা-৩ আসনে ডা. শহিদুল আলমকে মনোনয়ন দেয়ার দাবি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সদস্য শেখ নুরুজ্জামান, সাতক্ষীরা জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক সদস্য রাজু আহমেদ জাকির, আবু হাসান, উপজেলা বিএনপির সাবেক ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক বিষ্ণুপুর ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক দপ্তর সম্পাদক ইউপি সদস্য শেখ খায়রুল আলম, উপজেলা বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক শেখ রবিউল ইসলাম, উপজেলা বিএনপির সাবেক স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক এস এম হাফিজুর রহমান বাবু, উপজেলা মৎস্যজীবী দলের সভাপতি আসাদুজ্জামান খোকা, উপজেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম নজু, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক জিন্নাত খান, উপজেলা সেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক এস এম সেলিম আহম্মেদ, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা আল মামুন, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক শেখ আলাউদ্দিন সোহেল, সদস্য সচিব শেখ আব্দুল আজিজ, উপজেলা শ্রমিকদলের সভাপতি মো. সেলিম, উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক ফরহাদ সাদ্দাম, যুগ্ম আহ্বায়ক আল মামুন, অলিদ হোসেন, সদস্য সচিব শেখ পারভেজ ইসলাম, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি মোঃ ইব্রাহিম হোসেন, জেলা তরুণদলের সহ-সভাপতি মাসুম বিল্লাহ, কালিগঞ্জ সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক আব্দুল হাকিম, উপজেলা জাসাস’র যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল লতিফ, হাসানুজ্জামান, নলতা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মোঃ কিসমাতুল বারী, সাধারণ সম্পাদক মিলন সরকার, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আইয়ুব হোসেন, কৃষ্ণনগর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ, দক্ষিণশ্রীপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি শেখ সিরাজুল ইসলাম বাবলু, বিএনপি নেতা শহীদ মোড়ল, বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আলিম আল রাজি তাপস, সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ মহিউদ্দিন, চম্পাফুল ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সাধারণ সম্পাদক খান সাইলুজ্জামান সাইলু, মৌতলা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল কবির, মৌতলা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সিনিয়র ফজলুর রহমান, ভাড়াশিমলা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল গফুর, সিনিয়র সহ-সভাপতি জাকির হোসেন পাড়, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়া, মৌতলা ইউনিয়ন যুবদলের সদস্য সচিব কাজি তুহিনুর রহমান, যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী হাবিবুর রহমান প্রমুখ।
এ সময় নলতা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক শামীম পারভেজ, ভাড়াশিমলা ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক মহসিন আলী, ভাড়াশিমলা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আব্দুল আলিম বাবু, সাতক্ষীরা জেলা তরুণ দলের সহ-সভাপতি আশরাফুল ইসলাম, উপজেলা তরুণ দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সেখ আতাউর রহমান আতা, নলতা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি শেখ আফজাল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মো. সেলিম, সাংগঠনিক সম্পাদক ইমন হোসেন, বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আবু ইউসুফ, ভাড়াশিমলা ইউনিয়ন ছাত্রদলের নেতা আবু হায়দার রনি, দক্ষিণ শ্রীপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাফায়েল মোড়ল, দক্ষিণ শ্রীপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের ছাত্রনেতা হুজাইফা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও দলের সিনিয়র নেতৃবৃন্দকে উদ্দেশ্য করে বলেন, দলের দুর্দিনে দুঃসময়ে মানুষের পাশে ছিলেন জননেতা ডা. শহিদুল আলম। তিনি একজন সার্বজনীন নেতা। কালিগঞ্জ ও আশাশুনি এলাকায় সাধারণ জনগণের কাছে ডা. শহিদুল আলম গরীবের ডাক্তার ও গরীবের বন্ধু হিসেবে পরিচিত। এমন একজন জনপ্রিয় মানুষকে মনোনয়ন না দিয়ে দল ভুল তথ্যে বিভ্রান্ত হয়ে জাপা (না-ফি) থেকে নির্বাচিত সাবেক এক সংসদ সদস্যকে ধানের শীষের প্রার্থী করেছে। তার পরিবর্তে ডা. শহিদুল আলমকে মনোনয়ন না দিলে এ আসনটি বিএনপি হারাবে।
