বাংলার ভোর প্রতিবেদক
মো. মতিয়ার রহমান ২৭ শতক জমিতে উচ্ছে চাষ করেছেন। ক্ষেতে ফলন ভালো দেখা দিয়েছে। উচ্ছে চাষাবাদে তার খরচ হয়েছে ২৫ হাজার টাকা। মতিয়ার রহমান আশা করছেন অন্তত ২ লাখ টাকা লাভ করতে পারবেন। যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার গদখালী গ্রামের মঠবাড়িয়াপাড়ার বাসিন্দা মতিয়ার রহমান। তিনি এলাকায় গুণী কৃষক হিসেবে পরিচিত। শুক্রবার মঠবাড়িয়া মাঠে গিয়ে দেখা গেছে, মতিয়ার রহমানের উচ্ছেক্ষেতের মাচায় ফলন দেখা দিয়েছে তারার মতো। উচ্ছে মূলত গ্রীস্মকালীন আবাদ হলেও তার ক্ষেতে যে পরিমাণ ফলন, তাতে মূল মৌসুমের চেয়ে বেশি হবে বলে ধারণা করছেন কৃষি কর্মকর্তারা।
কৃষক মতিয়ার রহমান বলেন, গত ৬ জুলাই ২৭ শতক জমিতে দুর্বার জাতের উচ্ছের চারা লাগাই। এসব চারা রোপণ, মাচা বানানো, পরিচর্যাসহ মোট খরচ হয়েছে ২৫ হাজার টাকা। জমিতে আগেই মালচিং পদ্ধতি (বিষমুক্ত সবজি চাষ) ছিল, তাই মালচিংয়ে বাড়তি খরচ লাগেনি। মতিয়ার রহমান বলেন, গাছের বয়স ৩৬ দিন হলে উচ্ছে ওঠানো শুরু করি। প্রতি চার-পাঁচ দিন অন্তর ফলন ওঠানো হয়। পাঁচ-সাত মণ করে উচ্ছে ওঠে। কেজিতে ৫৫-৬০ টাকা পর্যন্ত পাইকারি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত দুই সপ্তাহ ধরে উচ্ছে তুলছি, যা ৯ হাজার টাকা দরে বিক্রি করেছি। খেতে যে পরিমাণ ফুল ও ফল হয়েছে, তাতে অন্তত আড়াই লাখ টাকার উচ্ছে বিক্রির সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী চার মাস গাছে উচ্ছে ধরবে। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. মাহফুজুল আলম বলেন, ‘এটা গ্রীস্মকালীন উচ্ছে। কৃষক মতিয়ার রহমান মালচিংসহ আধুনিক পদ্ধতিতে চাষ করে লাভবান হচ্ছেন। তিনি একজন গুণী কৃষক।’
	শিরোনাম:
	
				- জৈব সারে বদলে যাচ্ছে তালার কৃষি
 - যশোরে সাত নারী-পুরুষকে বেঁধে রেখে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি
 - উন্নয়নে অমর তরিকুল ইসলাম
 - রাজনীতির প্রবাদপুরুষ তরিকুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
 - বাঘারপাড়ায় এডিপি প্রকল্পের কাজে অনিয়মের অভিযোগ
 - দখলদার উচ্ছেদ ও নদী সংস্কারে করণীয় নির্ধারণে মতবিনিময়
 - অবিস্মরণীয় ব্যক্তিত্ব তরিকুল ইসলাম
 - বিএনপি অসাম্প্রদায়িক দল : অ্যাড. মোমরেজুল
 

