Close Menu
banglarbhore.com
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
Facebook X (Twitter) Instagram
শিরোনাম:
  • সবজির দামে ক্রেতার প্যাকেট ভরলেও ফাঁকা হচ্ছে কৃষকের থলে
  • যশোরে মৌসুমের প্রথম শৈত্যপ্রবাহের হানা
  • যশোর-৫ জমিয়তকে ছেড়ে দেয়ার প্রতিবাদে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশ
  • যশোরে মাদকবিরোধী ভলিবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত
  • যশোরে ভোটের গাড়ির প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত
  • নিম্নমানের সামগ্রি দিয়ে নির্মাণের অভিযোগ
  • মণিরামপুরে ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের বর্ষস্মরণ উৎসব অনুষ্ঠিত
  • মুনসী মেহেরউল্লাহ ছিলেন মুসলিম জাতির জন্য নক্ষত্র
Facebook X (Twitter) Instagram
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
banglarbhore.combanglarbhore.com
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
শনিবার, ডিসেম্বর ২৭
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
banglarbhore.com
দক্ষিণ-পশ্চিম

নিপোর্টের মণিরামপুর আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র: ভুয়া বিল ভাউচারে চলে অর্থ লোপাট

banglarbhoreBy banglarbhoreজানুয়ারি ৪, ২০২৫No Comments
Facebook Twitter WhatsApp
Share
Facebook Twitter LinkedIn

বাংলার ভোর প্রতিবেদক
জাতীয় জনসংখ্যা গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (নিপোর্ট), যশোরের মনিরামপুর আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র অনিয়ম-দুর্নীতির আঁখড়ায় পরিণত হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মাঠ কর্মীদের প্রশিক্ষণের নামে ভুয়া বিল ভাউচার করে চলে অর্থ লোপাট। কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত প্রশিক্ষণ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অফিস ফাঁকি, নামমাত্র মাঠ প্রশিক্ষণ, শারীরিক প্রশিক্ষণ (পিটি) না করিয়ে, নাশতার নামে বরাদ্দসহ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের কক্ষ আর কোয়ার্টার ভাড়ার টাকা হাতানোর অভিযোগ রয়েছে।

সরাসরি ঢাকা থেকে পরিচালিত হওয়ার পাশাপাশি স্থানীয়ভাবে তদারকির ব্যবস্থা না থাকার সুযোগে এসব অনিয়ম-দুর্নীতি চালানো সম্ভব হচ্ছে বলে অভিযোগ। এসব বিষয়ে বেশ কয়েক দিন ধরে অনুসন্ধান করেছে এই প্রতিবেদক । গত বৃহস্পতিবার সরেজমিন নিপোর্টের মণিরামপুর কেন্দ্রে গিয়ে প্রশিক্ষণার্থী ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে অভিযোগের সত্যতা মিলেছে। এ সময় বিভিন্ন অভিযোগ ওঠা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা তুহিন হোসেনকে দপ্তরে পাওয়া যায়নি।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, নিপোর্টের মণিরামপুর আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে (হাসপাতাল চত্বরে অবস্থিত) মূলত স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মাঠ কর্মীদের মৌলিক প্রশিক্ষণ চলে। এতে দুই মাস মেয়াদি প্রতি ব্যাচে ২৫ জন প্রশিক্ষণার্থী অংশ নেন। দুই মাসের কোর্সে ২৩ দিন থিওরি ক্লাস ও ২০ দিন মাঠ পরিদর্শন কার্যক্রম রয়েছে। বছরে ৪ বার মৌলিক প্রশিক্ষণের পাশাপাশি ১৫ থেকে ২০টি সংক্ষিপ্ত কোর্সের প্রশিক্ষণ হয় এই কেন্দ্রে। গত ৮ ডিসেম্বর শুরু হয়ে বর্তমানে ২৫ জনের প্রশিক্ষণ চলছে। প্রতিদিন ছয়টি করে ক্লাস নেওয়ার নিয়ম রয়েছে। তবে সেই নিয়মের তোয়াক্কা করা হয় না। গত বৃহস্পতিবার দুটি ক্লাস হওয়ার তথ্য জানিয়েছেন অফিস সহকারী আসমত আলী।

জানা গেছে, মৌলিক প্রশিক্ষণ কোর্সে মণিরামপুর হাসপাতাল ও পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্রের চার চিকিৎসক ক্লাস নেন। প্রতি ক্লাসের জন্য তাদের দুই হাজার টাকা সম্মানী বরাদ্দ থাকলেও তা মানা হয় না। চিকিৎসকদের দিয়ে কম ক্লাস নিয়ে পরিমাণে বেশি দেখিয়ে সেই টাকা লোপাট করা হয়।
দপ্তরের অফিস সহকারীর দেয়া তথ্যমতে, ডিসেম্বর মাসে মনিরামপুর হাসপাতালের প্রধান তন্ময় বিশ্বাস আটটি, ডা. অনুপ বসু ১০টি, ডা. চন্দ্র শেখর ১২টি ও ডা. সাদিয়া রায়হান ১২টি ক্লাস নিয়েছেন। তবে ডা. তন্ময় ও অনুপ বসু ডিসেম্বরে চারটি করে ক্লাস নেয়ার কথা জানিয়েছেন। অভিযোগ রয়েছে, চিকিৎসকদের কাছ থেকে নামের পাশে ক্লাসের সংখ্যা বসিয়ে অতিরিক্ত স্বাক্ষর করিয়ে নিয়ে সেই টাকা আত্মসাৎ করেন প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডা. তন্ময় বিশ্বাস বলেন, ‘শ্রেণিকক্ষে ব্যস্ততার মধ্যে স্বাক্ষর করিয়ে নেয় তারা। ওই সময় খেয়াল করা হয় না। তবে কয়েক দিন ধরে বাড়তি স্বাক্ষর করানোর বিষয়টি আমরা নজরে নিয়েছি। তারা যে আমাদের স্বাক্ষর নিয়ে টাকা আত্মসাৎ করে, এটা আগে বুঝতে পারিনি।’ খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ক্লাস নেয়ার ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা নিজের পছন্দের চিকিৎসক বাছাই করে এই অনিয়ম চালান। চিকিৎসকেরা তার কথায় রাজি হয়ে বাড়তি স্বাক্ষর না দিলে পরবর্তী কোর্সে এই চিকিৎসককে বাদ রেখে অন্য চিকিৎসক বাছাই করেন প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা।

এদিকে মাঠ প্রশিক্ষণে সরকারি বরাদ্দে দুজন পরিবার কল্যাণ সহকারীর নেতৃত্বে কার্যক্রম চালানোর নিয়ম থাকলেও তাদের না নিয়ে অফিসের গাড়ি চালকদের দিয়ে প্রশিক্ষণার্থীদের নামমাত্র ঘুরিয়ে আনা হয়। এরপর পছন্দের দুজন পরিবার কল্যাণ সহকারীকে দিয়ে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করিয়ে কিছু সম্মানী দিয়ে বাকি টাকা লোপাট করা হয়।

সূত্র বলছে, প্রশিক্ষণে ১৫ হাজার টাকা বরাদ্দে একজন শিক্ষককে দিয়ে নিয়মিত পিটির নিয়ম রয়েছে। মণিরামপুর মহিলা কলেজের শিক্ষক রেশমা পারভিনকে দিয়ে পুরো কোর্সে পাঁচ-ছয় দিন পিটি করিয়ে তাঁকে ৫ হাজার টাকা দিয়ে বাকি টাকা লোপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। রেশমা পারভিন ক্লাস কম নেয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ‘আমাকে তারা ৬ হাজার টাকা দেয়।’

অনুসন্ধানে জানা গেছে, প্রশিক্ষণার্থীদের প্রত্যেকের জন্য দৈনিক ৮০ টাকার নাশতা বরাদ্দ আছে। অভিযোগ রয়েছে, তাদের এক কাপ চা আর ৫ টাকার বিস্কুট দিয়ে বাকি টাকা পকেটস্থ করা হয়।

এ ছাড়া ভাড়া না দিয়ে প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তার কোয়ার্টার দখল করে দীর্ঘদিন সেখানে থাকছেন অফিস সহকারী আসমত আলী। দপ্তরের অন্য কোয়ার্টার ভাড়া দিয়ে সেই টাকা রাজস্ব খাতে জমা না দিয়ে আত্মসাতের অভিযোগ এই সহকারীর বিরুদ্ধে।

বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার কাছে ট্রেনিং সেন্টার ভাড়া দিয়ে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা তুহিনের বিরুদ্ধে। তিনি প্রায়ই অফিস ফাঁকি দিয়ে সহকারী আসমত আলীর মাধ্যমে এসব অন্যায়-অনিয়ম করেন বলে অভিযোগ।

জানতে চাইলে নিপোর্টের মণিরামপুর কেন্দ্রের অফিস সহকারী আসমত আলী বলেন, ‘আমি অফিসের সব না। স্যার যেভাবে বলেন, সেভাবে করতে হয়। সপ্তাহে চার দিন স্যার অফিসে আসেন।’ এক প্রশ্নের জবাবে আসমত আলী বলেন, নিয়ম মেনে ভাড়া দিতে গেলে অনেক ঝামেলা। সম্পর্কের খাতিরে অনেকে মাঝেমধ্যে বিনা ভাড়ায় তাদের কেন্দ্রে সভা করে।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) তুহিন হোসেন বলেন, ‘অফিসের গোপনীয় বিষয় আপনাকে বলা যাবে না। সবকিছু নিয়ম মেনে চলছে। অনেক সময় ঢাকায় মিটিংয়ে যেতে হয়। আমি মাঝেমধ্যে অফিসে না গেলে ওরা নাশতা নিয়ে একটু অনিয়ম করে।’

নিপোর্টের মণিরামপুর প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের বিষয়ে জানতে চাইলে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আশরাফী আহমদ বলেন, ‘বন্ধের দিন আমি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলি না।’

Follow on Facebook
Share. Facebook Twitter WhatsApp Copy Link

Related Posts

সবজির দামে ক্রেতার প্যাকেট ভরলেও ফাঁকা হচ্ছে কৃষকের থলে

ডিসেম্বর ২৬, ২০২৫

যশোরে মৌসুমের প্রথম শৈত্যপ্রবাহের হানা

ডিসেম্বর ২৬, ২০২৫

যশোর-৫ জমিয়তকে ছেড়ে দেয়ার প্রতিবাদে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশ

ডিসেম্বর ২৬, ২০২৫

সম্পাদক ও প্রকাশক : সৈয়দ আবুল কালাম শামছুদ্দীন

উপদেষ্টা সম্পাদক : হারুন অর রশীদ

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : মেজর (অব.) এবিএম আমিনুল ইসলাম

ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : ডিডি এনএসআই (অব.) মুফাজ্জেল হোসেন

নির্বাহী সম্পাদক : সৈয়দা নাজমুন নাহার শশী

প্রকাশক কর্তৃক মান্নান প্রিন্টিং প্রেস এর তত্ত্বাবধানে সম্পাদকীয় কার্যালয় ডি-৩০ নতুন উপশহর এবং বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৩৯ মুজিব সড়ক, যশোর থেকে প্রকাশিত।

মোবাইল: ০১৯০১-৪৬০৫১০-১৯ | ফোন: ০২৪৭৮৮৫১৩৮৬

ই-মেইল: banglarbhorenews@gmail.com

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.