Close Menu
banglarbhore.com
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
Facebook X (Twitter) Instagram
শিরোনাম:
  • উর্ধ্বমুখি আলুর বাজারে নামছে সবজি ও মাছের দাম
  • যশোরে আত-তাওহীদ ইসলামী কমপ্লেক্স মাদরাসার সদস্য সম্মেলন ও খুতবা অনুষ্ঠিত
  • ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে যশোরও, এত বড় ভূমিকম্প দেখেনি অনেকেই
  • তরিকুল ইসলাম স্মৃতি ফুটবল : উপশহররের কোয়ার্টার নিশ্চিত জিতেছে ইছালী ও চাঁচড়া 
  • মণিরামপুরে ধানের শীষ প্রত্যাশী কামরুজ্জামান শাহীনের মোটরসাইকেল শোডাউন
  • রাজশাহীতে ইয়াভ ফাউন্ডেশন ও সারভাইভাল পাথ’র সেমিনার অনুষ্ঠিত
  • যশোরে জামায়াতের যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত
  • ভৈরব নদে নৌকা বাইচ উপভোগ করলেন হাজারোও মানুষ
Facebook X (Twitter) Instagram
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
banglarbhore.combanglarbhore.com
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
শনিবার, নভেম্বর ২২
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
banglarbhore.com
দক্ষিণ-পশ্চিম

যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল : দুর্ভোগ-হয়রানি সীমাহীন

banglarbhoreBy banglarbhoreমার্চ ৫, ২০২৫No Comments
Facebook Twitter Pinterest LinkedIn WhatsApp Reddit Tumblr Email
Share
Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

বাংলার ভোর প্রতিবেদক
যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে সেবা নিতে আসা রোগী ও তাদের স্বজনদের সীমাহীন ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। হাসপাতালে প্রবেশ করা থেকে বের হওয়ার আগ পর্যন্ত পদে পদে চরম হয়রানির শিকার তারা। টিকিট কাউন্টারে দুর্ভোগ, চিকিৎসকের কক্ষে প্রবেশ করতে দুর্ভোগ, ক্যাশ কাউন্টারে দুর্ভোগ, প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে গিয়ে দুর্ভোগ, পরীক্ষার রিপোর্ট পাওয়ার সময়ও পেতে হচ্ছে ভোগান্তি। আবার সঠিক সময়ে রিপোর্ট না পাওয়ার কারণে অনেকে চিকিৎসক না দেখিয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন।

রোগীদের ভাষ্যমতে, বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের দীর্ঘ লাইন পড়ে টিকিট কাউন্টারে। অথচ মাত্র দুটি কাউন্টার থেকে টিকিট বিতরণ করা হয়। যে কারেণ টিকিট পেতে রোগীদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে অপেক্ষা করতে হয়। টিকিট নিয়ে চিকিৎসকের কক্ষের সামনে গিয়ে আবার দুর্ভোগের মুখে পড়ে রোগীরা। শ’শ’ রোগী সিরিয়ালে থাকলেও দেখা যাচ্ছে চেম্বারে চিকিৎসক নেই। নাস্তার জন্য বের হয়ে আধা ঘন্টায়ও চেম্বারে ফেরেননা চিকিৎসক। আবার চেম্বারে থাকলেও রোগীর চিকিৎসা প্রদানে রয়েছে গাফিলতি। যে কারণে দীর্ঘ সময় লাইনে থেকে রোগীদের দুর্ভোগের কবলে পড়তে হচ্ছে।

আবার চিকিৎসক যদি ব্যবস্থাপত্রে পরীক্ষা নিরীক্ষার নির্দেশনা দেন তাহলে ক্যাশ কাউন্টারে টাকা জমা দিতে গিয়ে রোগীদের লাইনে দাঁড়াতে হচ্ছে। বেলা ১১ টার পর ক্যাশ কাউন্টারে টাকা জমা নেয়া বন্ধ রাখা হচ্ছে। যে কারণে অনেকেই পরীক্ষা নিরীক্ষার টাকা দিতে ব্যর্থ হন। এজন্য রোগীদের অপেক্ষা করতে হয় পরের দিন পর্যন্ত। আবার টাকার রশিদ কেটে প্যাথলজি বিভাগে রক্ত প্রস্রাব দেয়ার একদিন পর দেয়া হয় পরীক্ষার রিপোর্ট। রোগীর প্রকৃত চিকিৎসাসেবার আগে এভাবেই কেটে যায় কয়েক দিন।

ভুক্তভোগী মেহের আলী জানান, বুধবার তার এক আত্মীয়কে নিয়ে হাসপাতালে বহির্বিভাগে চিকিৎসা গ্রহণের জন্য আসেন। কিন্তু চিকিৎসক ব্যবস্থাপত্রে কোনো ওষুধ না লিখে রক্ত প্রস্রাব ও এক্স-রে করার নির্দেশনা দেন। কিন্তু সময় পার হয়ে যাওয়ার আর পরীক্ষা করতে পারেননি। যে কারণে চিকিৎসাসেবা মেলেনি।

তিনি আরও জানান, সকাল ৯ টায় হাসপাতালে পৌঁছেও বিনা চিকিৎসায় বাড়ি ফিরতে হচ্ছে। টিকিট পেতে অপেক্ষা, চিকিৎসক দেখাতে অপেক্ষা পরে ক্যাশ কাউন্টার বন্ধ থাকায় পরীক্ষার টাকা দিতে পারেননি। তুরফান আলী নামে একজন জানান, বেলা ১১ টার পর ক্যাশ কাউন্টার বন্ধ করার কারণে তার রোগীর মতো অনেকেই পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে পারেননি। এজন্য তাদের আবার পরের দিন আসতে হয়েছে হাসপাতালে। টাকা জমা দিয়ে নির্ধারিত স্থানে গিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে গিয়ে আবার দীর্ঘ লাইনের কারণে তাদের দুর্ভোগ ও হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। রোগীদের রক্ত ও প্রস্রাব নেয়ার পর বলা হচ্ছে আগামীকাল রিপোর্ট দেয়া হবে। অর্থাৎ দুই দিন হাসপাতালে এসেও চিকিৎসা মেলেনি।

একাধিক রোগী জানিয়েছেন, প্যাথলজি বিভাগ থেকে পরীক্ষার রিপোর্ট পরের দিন দেয়ার কারণে রোগী ও স্বজনদের কষ্ট বেড়েছে। যন্ত্রণায় কাতর হয়ে পড়লেও রিপোর্টের অভাবে চিকিৎসা নিতে পারেননা। তাদের দাবি, সরকারি এই হাসপাতালে তিন দিন আসার পর মেলে প্রকৃত চিকিৎসাসেবা। তারা ব্যাখা করে বলেন, চিকিৎসার আগেই পরীক্ষা নিরীক্ষার নির্দেশনায় একদিন, ক্যাশ কাউন্টারে টাকা জমা দিতে একদিন ও প্যাথলজি বিভাগ থেকে রিপোর্ট দিতে একদিন।

এদিকে, অন্তবিভাগে রোগীদেরও চিকিৎসাসেবায় রয়েছে নানা দুর্ভোগ ও হয়রানি। চিকিৎসক পরীক্ষা নিরীক্ষার জন্য নির্দেশনা দিয়ে গেলেও সংশ্লিষ্টরা রক্ত ও প্রসাব সংগ্রহ করতে আসেন দুপুরের পর। অনেক সময় স্বজনরা তাগিদ দিলে বলা হয় রোগীকে এখানে আনেন। রোগী ও স্বজনদের অভিযোগ ইচ্ছামতো দায়িত্ব পালন করার কারণে তারা রিপোর্ট হাতে পান পরের দিন বেলা ১টার পর। রোগীদের দাবি অনুযায়ী টিকিট কাউন্টার, ক্যাশ কাউন্টার ও প্যাথলজি বিভাগে জনবল বাড়ানো ও চিকিৎসকদের সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা দেয়া হলে রোগীদের দুর্ভোগ ও হয়রানি কিছু লাঘব হবে।

সূত্র জানায়, দূর দূরান্তের অনেক রোগী খুব সকালে চিকিৎসা পাওয়ার জন্য বুকভরা আশা নিয়ে হাসপাতালে পৌঁছান। কিন্তু হাসপাতালে এসে তাদের সকল আশা শেষ হয়ে যায়। পরতে পরতে দুর্ভোগের কবলে পড়ে চিকিৎসা না পেয়ে বাড়ি ফিরে যান। চিকিৎসাসেবায় অব্যবস্থাপনা কারণে দূর-দূরান্তের মানুষের কষ্টের শেষ নেই। হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক ডা. হিমাদ্রী শেখর জানান, রোগীদের দুর্ভোগ ও হয়রানি কমাতে সব ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।

দুর্ভোগ-হয়রানি
Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Telegram Email
banglarbhore
  • Website

Related Posts

উর্ধ্বমুখি আলুর বাজারে নামছে সবজি ও মাছের দাম

নভেম্বর ২১, ২০২৫

যশোরে আত-তাওহীদ ইসলামী কমপ্লেক্স মাদরাসার সদস্য সম্মেলন ও খুতবা অনুষ্ঠিত

নভেম্বর ২১, ২০২৫

ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে যশোরও, এত বড় ভূমিকম্প দেখেনি অনেকেই

নভেম্বর ২১, ২০২৫
Leave A Reply Cancel Reply

You must be logged in to post a comment.

সম্পাদক ও প্রকাশক : সৈয়দ আবুল কালাম শামছুদ্দীন

উপদেষ্টা সম্পাদক : হারুন অর রশীদ

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : মেজর (অব.) এবিএম আমিনুল ইসলাম

ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : ডিডি এনএসআই (অব.) মুফাজ্জেল হোসেন

নির্বাহী সম্পাদক : সৈয়দা নাজমুন নাহার শশী

প্রকাশক কর্তৃক মান্নান প্রিন্টিং প্রেস এর তত্ত্বাবধানে সম্পাদকীয় কার্যালয় ডি-৩০ নতুন উপশহর এবং বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৩৯ মুজিব সড়ক, যশোর থেকে প্রকাশিত।

মোবাইল: ০১৯০১-৪৬০৫১০-১৯ | ফোন: ০২৪৭৮৮৫১৩৮৬

ই-মেইল: banglarbhorenews@gmail.com

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.