Close Menu
banglarbhore.com
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
Facebook X (Twitter) Instagram
শিরোনাম:
  • তরিকুল ইসলাম স্মৃতি ফুটবল আজ দু’টি কোয়ার্টার ফাইনাল
  • জাতীয় রাগবি দলে খেললেন যশোরের হারুনার রশিদ
  • নার্সিং অধিদপ্তর একীভূতকরণের প্রতিবাদে যশোরে নার্সদের মানববন্ধন
  • যশোরে মাসব্যাপি উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ উদ্বোধন
  • তরিকুল ইসলাম স্মৃতি ফুটবল উপশহর ও নওয়াপাড়া সেমি নিশ্চিত
  • যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
  • যশোরে ৩১৭ সিমকার্ডসহ ভিওআইপি ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার; ভারতে তথ্য পাচারের অভিযোগ
  • যশোরে বিএডিসির সার আত্মসাতের ঘটনায় তিনজন আটক, ২২ লাখ টাকা জব্দ
Facebook X (Twitter) Instagram
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
banglarbhore.combanglarbhore.com
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
মঙ্গলবার, নভেম্বর ২৫
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
banglarbhore.com
দক্ষিণ-পশ্চিম

রাজগঞ্জ অঞ্চলের পেঁয়াজের চারা উৎপাদনে ব্যস্ত কৃষকরা

banglarbhoreBy banglarbhoreডিসেম্বর ২৮, ২০২৩No Comments
Facebook Twitter Pinterest LinkedIn WhatsApp Reddit Tumblr Email
Share
Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

রাজগঞ্জ প্রতিনিধি
মণিরামপুর উপজেলার রাজগঞ্জ অঞ্চলের পেঁয়াজের চারা উৎপাদনে এখন ব্যস্ত কৃষকরা। গত মৌসুমের শেষদিকে এসে পেঁয়াজের ভালো দাম পাওয়ায় তারা বিজায় খুশি। এ বছরে নতুন পেঁয়াজ চাষের জন্য দিনরাত পরিশ্রম করছেন কৃষকরা।
মনিরামপুর উপজেলা চালুয়াহাটি ইউনিয়নের কৃষি উপসহকারী ফারহানা ফেরদৌস বলেন, রাজগঞ্জ অঞ্চলে এবার, কাট পেঁয়াজ ও চারা পেঁয়াজ মিলিয়ে দুই হাজার ৩৫০ হেক্টর জমিতে চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, চাষিরা দুটি পদ্ধতিতে পেঁয়াজ চাষ করেন। এর একটি কাট পেঁয়াজ, অন্যটি চারা। অক্টোবর-নভেম্বর মাসে কাট পেয়াজ ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে হাটে উঠতে শুরু করে। আর চারা পদ্ধতিতে চাষ করা পেঁয়াজ মার্চ-এপ্রিলে মাঝামাঝি থেকে ওঠা শুরু করে।
আমন ধান কাটার পরপরই দ্রুত চাষ দিয়ে জমিতে বিজতলা তৈরি করা হয়েছে। চাষির পরিবারের শিশু থেকে বৃদ্ধ সব বয়সী মানুষ, পেঁয়াজের মাঠে কাজ করছে এখন। বাড়ির নারীরাও পুরুষ সদস্যদের কাজে সহায়তা করছেন মাঠে। চাষিরা চারা পেঁয়াজ চাষের জন্য ক্ষেত প্রস্তুত করছেন, কেউবা বীজ বপণ করছেন। আর যারা একটু আগে বীজ বুনেছেন তারা চারা পেঁয়াজের যত্ন পরিচর্যায় ব্যস্ত। চাষির সাথে সাথে জমি চাষ দেয়া ট্রাক্টর মালিকরাও ব্যস্ত সময় পার করছেন। আটঘরা গ্রামের নিজামুদ্দিন, রুহুল আমিন বলেন, জমিতে পেঁয়াজ চাষ করতে হলে শুরুতেই পেঁয়াজ বিজ কেনা, চারা উৎপাদনের জন্য বিজতলা ভাল করে পরিস্কার করতে হয়। জমি চাষ সেচ, সার, গোবর, নিড়ানি, শ্রমিক ও উত্তোলন খরচ মিলিয়ে বিঘাপ্রতি প্রায় ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা খরচ হয়। এর পাশাপাশি যারা অন্যের জমি লিজ নিয়ে চাষ করেন তাদের বিঘা প্রতি বাৎসরিক ২০ হাজার টাকা লিজমানি জমি মালিককে দেন। এ জন্য তাদের খরচ হয় আরো বেশি। এছাড়া অনেক ছোট-বড় চাষি চড়া সুদে মহাজনদের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে পেঁয়াজসহ চাষ করেন। আব্দুর রশিদ বলেন, পৈত্রিক পেশা কৃষি তাই অনেক কষ্ট সত্ত্বেও এটা তারা ধরে রেখেছেন। চাষি আব্দুল কুদ্দুস বলেন, পেঁয়াজ চাষ অনেক পরিশ্রমের। আবার চাষ করতে খরচ সার-বিষের দাম বেড়ে গেছে, কিন্তু পেঁয়াজের দাম সে তুলনায় বেড়েছে অনেক। মৌসুমে পেঁয়াজের নায্যদাম নিশ্চিত করার জন্য। সারের, বিষের, তেলের দাম বাড়ে তখন কোনো আন্দোলন হয় না, কিন্তু পেঁয়াজের দাম একটু বাড়লেই শোরগোল শুরু হয়ে যায়। আটঘরা গ্রামের ট্রাক্টর মালিকেরাও বলেন, তার এখন চরম ব্যস্ত। জমি চাষ করার জন্য চাষিদের সিরিয়াল পড়ে গেছে, তিনি আরও বলেন, এক-দুই চাষে রেট কম-বেশি আছে। দুই চাষ দিতে বিঘা প্রতি নিচ্ছেন, ছোট ট্রাক্টর এক হাজার দুইশত টাকা। আরেক ট্রাক্টর মালিক বলেন, প্রতিদিন ১০ থেকে ১২ বিঘা জমি চাষ করি।
নেংগুড়াহাটে সবচেয়ে বড় সার ও কীটনাশকের দোকানে সবুজ ট্রেডার্সে গিয়ে দেখা যায়, পেঁয়াজ চাষিদের এখন দোকানে আসা বেশির ভাগ পেঁয়াজ চাষিরা বলেজানাই। দোকানের ম্যানেজার বলেন, পেঁয়াজ চাষ প্রধান এলাকা মণিরামপুর উপজেলা আটঘরা গ্রাম বলধালী বিল পাড়ের চাষিরা। পেঁয়াজ চাষী আবু সাঈদ, আজিজুর রহমান ও সেলিম জাহাঙ্গীর বলেন, পেঁয়াজের দাম বাড়লে জমির বার্ষিক লিজের টাকাও বাড়ে। পেঁয়াজের দাম বেড়ে যাওয়ায় বলধালী বিলপাড়সহ জমিতে বাৎসরিক লিজের টাকা এ বছর প্রায় ২০ হাজার। এর সাথে রয়েছে উৎপাদন খরচ বিঘা প্রতি ৩০ হাজার টাকা। তিনি আরও বলেন, এক বিঘা পেঁয়াজের গড় ফলন হয় ৪০ থেকে ৫০ মণ। সে হিসেবে, দুই হাজার বা ২৫০০ শত টাকা মণ দরে পেঁয়াজ বিক্রি করলে চাষির উৎপাদন খরচ ওঠে না। মৌসুমে অন্তত ৩ হাজার টাকা মণ দর থাকলে চাষিরা লাভবান হতে পারেন। আটঘরা গ্রামের মাসুদুর রহমান ও আব্দুর রশিদ বলেন, তারা অন্যের জমি বাৎসরিক লিজ নিয়ে পেঁয়াজ চাষ করেন। পেঁয়াজ চাষ করে কোনো বছর লাভ আবার কোনো বছর ক্ষতি হয়। তিনি বলেন,ক্ষতি হলে বছরে অন্য দুটি ফসল চাষ করে তারা সে ক্ষতি পুষিয়ে নেয়ার চেষ্টা করেন। এদিকে বীজ উৎপাদন বেড়ে যাওয়ায় এবছর পেঁয়াজের বীজ গতবারের চেয়ে এবার একটু বেশি পাওয়া গেছে। এবার ৪হাজার থেকে ৫হাজার টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ বীজ বিক্রি হয়েছে। গত বছর প্রতিকেজি বীজ ৩থেকে ৪হাজার টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। উপজেলা চালুয়াহাটি ইউনিয়নের কৃষি উপসহকারী মারুফুল হক ও হাবিবুর রহমান বলেন, দেশে পেঁয়াজের চাহিদা বাড়ার সাথে সাথে উৎপাদনও বাড়ছে। উন্নত জাতও উদ্ভাবিত হয়েছে। তবে সেগুলো দীর্ঘ মেয়াদে পরীক্ষা, নিরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণ করতে হয়। চাষি পর্যায়ে পৌঁছাতে সঙ্গত কারণেই সময় লেগে যায়। তিনি আরও বলেন,গত মৌসুমের শেষ দিকে এসে চাষিরা ভালো দাম পেয়েছেন। এজন্য চাষিরা পেঁয়াজ চাষে এবার আগ্রহী হয়ে উঠেছ।

Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Telegram Email
banglarbhore
  • Website

Related Posts

তরিকুল ইসলাম স্মৃতি ফুটবল আজ দু’টি কোয়ার্টার ফাইনাল

নভেম্বর ২৫, ২০২৫

জাতীয় রাগবি দলে খেললেন যশোরের হারুনার রশিদ

নভেম্বর ২৪, ২০২৫

নার্সিং অধিদপ্তর একীভূতকরণের প্রতিবাদে যশোরে নার্সদের মানববন্ধন

নভেম্বর ২৪, ২০২৫
Leave A Reply Cancel Reply

You must be logged in to post a comment.

সম্পাদক ও প্রকাশক : সৈয়দ আবুল কালাম শামছুদ্দীন

উপদেষ্টা সম্পাদক : হারুন অর রশীদ

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : মেজর (অব.) এবিএম আমিনুল ইসলাম

ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : ডিডি এনএসআই (অব.) মুফাজ্জেল হোসেন

নির্বাহী সম্পাদক : সৈয়দা নাজমুন নাহার শশী

প্রকাশক কর্তৃক মান্নান প্রিন্টিং প্রেস এর তত্ত্বাবধানে সম্পাদকীয় কার্যালয় ডি-৩০ নতুন উপশহর এবং বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৩৯ মুজিব সড়ক, যশোর থেকে প্রকাশিত।

মোবাইল: ০১৯০১-৪৬০৫১০-১৯ | ফোন: ০২৪৭৮৮৫১৩৮৬

ই-মেইল: banglarbhorenews@gmail.com

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.