কাজী নূর
আজ ১ জুলাই, প্রাচ্যরে অক্সর্ফোড হসিবেে খ্যাত বাংলাদশেরে প্রথম ও সবচয়েে প্রাচীন বদ্যিাপীঠ ঢাকা বশ্বিবদ্যিালয়রে ১০৫তম প্রতষ্ঠিার্বাষকিী। ১৯২১ সালরে ১ জুলাই ৬০ জন শক্ষিক, ৮৪৭ জন শক্ষর্িাথী, ৩টি অনুষদ ও ১২টি বভিাগ নযি়ে যাত্রা শুরু করে ঢাকা বশ্বিবদ্যিালয়। বাংলাদশেরে সকল গণতান্ত্রকি আন্দোলন সংগ্রামরে সূতকিাগারও বলা হয় ঢাকা বশ্বিবদ্যিালয়ক।
১৯৪৭ এ দশে ভাগরে পর থকেে ৫২’র ভাষা আন্দোলন, ৬২’র শক্ষিা আন্দোলন, ৬৬’র ছয় দফা, ৬৯’র গণঅভ্যুত্থান, ৭১’র স্বাধীনতা সংগ্রাম, ৯০’র স্বরৈাচার বরিোধী আন্দোলন, ২৪’র ফ্যাসস্টি হাসনিা খদোও আন্দোলনসহ বাংলাদশেরে ইতহিাসরে প্রতটিি পাতায় জড়য়িে আছে ঢাকা বশ্বিবদ্যিালয়রে নাম। প্রতবিছর প্রতষ্ঠিার এই দনিটি ঢাকা বশ্বিবদ্যিালয় দবিস হসিবেে পালতি হয়। তবে ঢাকা বশ্বিবদ্যিালয় প্রতষ্ঠিার ইতহিাস বাঙালরি অন্যসব র্অজনরে মতো প্রতকিূলতার ইতহিাস।
ইতহিাস থকেে জানা যায়, ১৯১২ সালরে ২ ফব্রেুয়ারি ঢাকায় একটি বশ্বিবদ্যিালয় প্রতষ্ঠিার প্রতশ্রিুতি দনে তৎকালীন ব্রটিশ ভারতরে ভাইস রয় র্লড র্হাডঞ্জি। এরপর র্পূব ভাইস রয়রে সঙ্গে সাক্ষাৎ করে বশ্বিবদ্যিালয় প্রতষ্ঠিার আবদেন জানান ঢাকার নবাব স্যার সলমিুল্লাহ, ধনবাড়ীর নবাব সয়ৈদ নওয়াব আলী চৌধুরী, শরেে বাংলা এ কে ফজলুল হকসহ বাংলার অন্য নতোরা। একই বছর ২৭ মে বশ্বিবদ্যিালয় প্রতষ্ঠিার সদ্ধিান্ত নওেয়ার জন্য ব্যারস্টিার আর নাথানরে নতেৃত্বে ঢাকার প্রভাবশালী নাগরকি আনন্দচন্দ্র রায়, ঢাকা মাদ্রাসার (র্বতমান কবি নজরুল সরকারি কলজে) তত্ত্বাবধায়ক শামসুল উলামা আবু নসর মুহম্মদ ওয়াহদে, মোহাম্মদ আলী (আলীগড়), ঢাকা কলজেরে অধ্যক্ষ ডব্লউি.এ.ট.ি র্আচবিল্ড, জগন্নাথ কলজেরে অধ্যক্ষ ললতি মোহন চট্টোপাধ্যায়, প্রসেডিন্সেি কলজেরে (কলকাতা) অধ্যক্ষ এইচ. এইচ. আর. জম্স্,ে প্রসেডিন্সেি কলজেরে অধ্যাপক স.িডব্লউি. পকি এবং সংস্কৃত কলজেরে (কলকাতা) অধ্যক্ষ সতীশ্চন্দ্র আর্চায, ড.ি আর. কুচলার, ড. রাসবহিারী ঘোষ, নবাব সয়ৈদ আলী চৌধুরী, নবাব সরিাজুল ইসলামকে সদস্য করে একটি শক্তশিালী কমটিি গঠতি হয়।। ১৯১৩ সালে প্রকাশতি হয় নাথান কমটিরি ইতবিাচক রপর্িোট।
ওই বছরই ডসিম্বেরে সটেি অনুমোদতি হয়। ১৯১৭ সালে গঠতি স্যাডলার কমশিনও ইতবিাচক প্রস্তাব দলিে ১৯২০ সালরে ১৩ র্মাচ ভারতীয় আইনসভা পাশ করে ‘দ্য ঢাকা ইউনভর্িাসটিি অ্যাক্ট (অ্যাক্ট নং-১৩) ১৯২০’। ১৯২১ সালরে ১ জুলাই দ্বার উন্মুক্ত হয় ঢাকা বশ্বিবদ্যিালয়রে। সে সময়কার ঢাকার সবচয়েে অভজিাত ও সৌর্ন্দযমণ্ডতি রমনা এলাকায় প্রায় ৬০০ একর জমরি ওপর র্পূববঙ্গ এবং আসাম প্রদশে সরকাররে পরত্যিক্ত ভবনগুলো এবং ঢাকা কলজেরে (র্বতমান র্কাজন হল) ভবনগুলোর সমন্বয়ে মনোরম পরবিশে গড়ে ওঠে ঢাকা বশ্বিবদ্যিালয়। বশ্বিবদ্যিালয়রে প্রতষ্ঠিালগ্নে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, এফ. স.ি র্টানার, মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্, জি এইচ ল্যাংল,ি হরদিাস ভট্টার্চায, ডব্লউি এ জনেকন্সি, রমশে চন্দ্র মজুমদার, এ এফ রহমান, সত্যন্দ্রেনাথ বসু, নরশেচন্দ্র সনেগুপ্ত, জ্ঞানচন্দ্র ঘোষ প্রমুখ এর মতো প্রথতিযশা শক্ষিাবদিরা শক্ষিকতার দায়ত্বিে ছলিনে।