Close Menu
banglarbhore.com
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
Facebook X (Twitter) Instagram
শিরোনাম:
  • আরএন রোড ক্রীড়া চক্রের ৭৭ সদস্যর কমিটি গঠন
  • যশোরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের কর্মবিরতি পালন
  • যশোরে নার্স ও মিডওয়াইফারিদের প্রতীকী শাটডাউন
  • লিটন পরিবহণের চাপায় বৃদ্ধা নিহত
  • কেশবপুরে খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া
  • খুলনায় আদালতে হাজিরা দিতে আসা দুজনকে গুলি করে হত্যা
  • ঐ বিজয়ের কেতন ওড়ে
  • মহম্মদপুরে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল
Facebook X (Twitter) Instagram
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
banglarbhore.combanglarbhore.com
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
সোমবার, ডিসেম্বর ১
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
banglarbhore.com
দক্ষিণ-পশ্চিম

খুলনায় দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত ৫০, পুলিশের গাড়িতে আগুন

পুলিশ সদস্যকে পিটিয়ে হত্যা
banglarbhoreBy banglarbhoreআগস্ট ২, ২০২৪Updated:আগস্ট ২, ২০২৪No Comments
Facebook Twitter Pinterest LinkedIn WhatsApp Reddit Tumblr Email
Share
Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

খুলনা অফিস
খুলনায় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষে সুমন আহমেদ নামে এক পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। সংঘর্ষে ২০ পুলিশ সদস্যসহ অন্তত ৫০জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত খুলনার জিরো পয়েন্ট, গল্লামারী মোড় এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের এ সংঘর্ষ হয়। এ সময় পুলিশ শিক্ষার্থীদের লক্ষ্য করে অসংখ্য টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। শিক্ষার্থীরাও পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকল ছোড়ে । এ সময় বিক্ষুব্ধ আন্দোলনকারীরা পুলিশের একটি পিকআপে আগুন ধরিয়ে দেয়।
শুক্রবার রাত পৌনে ৯টার দিকে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো. মোজাম্মেল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সংঘর্ষে আমাদের ২০-২৫ জন গুরুতর আহত হয়েছেন এবং পুলিশ লাইন্সের কনস্টেবল মো. সুমন আহমেদ নিহত হয়েছেন। মোজাম্মেল হক বলেন, পুলিশ সর্বোচ্চ ধৈর্য্যের পরিচয় দিয়েছে। অথচ আমার এক ভাইকে পিটিয়ে মেরে ফেলল।’ নিহত সুমন হোসেন খুলনা পুলিশ লাইন্সে কর্মরত ছিলেন।
এদিকে সংঘর্ষের সময় অসংখ্য টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট, সাউন্ড গ্রেনেড ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। এ সময় বিক্ষুব্ধ আন্দোলনকারীরা পুলিশের একটি পিকআপে আগুন ধরিয়ে দেন ও একটি ট্রাক ভাঙচুর করেন। সংঘর্ষের কারণে বিকেল ৪টা থেকে খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়ক ও রূপসা সেতু বাইপাস সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে দুই পাশে আটকা পড়েছে শতাধিক যানবাহন।
শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত গুলিবিদ্ধ (রাবার বুলেট ও শর্টগানের ছররা) অবস্থায় চারজনসহ ২২ জনকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এর মধ্যে চারজনের অবস্থা গুরুতর। এ ঘটনায় পুলিশেরও অন্তত ২০ জন সদস্য আহত হয়েছেন। তাদের পুলিশ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী শুক্রবার বেলা ২টার দিকে শিক্ষার্থীরা নিউমার্কেটের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে। পুলিশ তাদেরকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলেও পরে পিছু হটে। এরপর তারা মিছিলসহকারে মজিদ সরণি হয়ে সোনাডাঙ্গা থানার দিকে যায়। এ সময় আন্দোলনকারীরা সোনাডাঙ্গা থানায় ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। তখন পুলিশ সদস্যরা থানার ভেতরে গিয়ে অবস্থান নেন। পরে হরিণটানা থানায়ও ইটপাটকেল ও খালি বোতল নিক্ষেপ করা হয়। এ সময় থানার প্রধান ফটক বন্ধ ছিল।
শিক্ষার্থীরা বিকেল সোয়া ৩টার দিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে পৌঁছানোর পর পুলিশের সঙ্গে ব্যাপক সংঘর্ষ শুরু হয়। তারা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ এবং পুলিশ তাদের লক্ষ্য করে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। প্রায় ঘন্টাব্যাপী সংঘর্ষ, ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়। এ সময় নগরীর গল্লামারী থেকে জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়ক রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। বিকেল ৪টার দিকে পুলিশ কিছুটা পিছু হটে। কিছু পুলিশ জিরো পয়েন্ট এলাকায় এবং কিছু পুলিশ গল্লামারী মোড়ে অবস্থান নেয়। কয়েক দফা শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পুলিশ কিছুটা পেছনে সরে আসতে বাধ্য হয়। পরে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশের পর শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে নগরীর শিববাড়ি মোড়ের দিকে যেতে চাইলে সন্ধ্যা ৬টায় গল্লামারী মোড়ে আরেক দফা সংঘর্ষ হয়। এ সময় পুলিশ মুর্হুমুর্হু টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট ছোড়ে।
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সংঘর্ষের পর আহত হয়ে নাবিল, মিজান, সৌরভ, আব্দুল্লাহ, আবির, রুবিনা ইয়াসমিন, মিজান, ফাইয়াস, রুহুল আমিন, আল শাহরিয়ার নিরব, সিরাজুল ইসলাম, রাবেয়া সুলতানা রাইবা, রাশিদা পারভীন, তানিয়া আক্তার, আবিদ, মিতু, শেখ তানিক ও হোসাইন রাসেলসহ অন্তত ২২ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। তাদের মধ্যে অন্তত ৪ জনের শরীরে রাবার বুলেট ও শর্টগানের ছররা গুলি লেগেছে। অন্যরা টিয়ারশেলে শ্বাসকষ্ট নিয়ে ভর্তি হয়েছেন।
নগরীর সোনাডাঙ্গা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, শিক্ষার্থীরা থানার গেটে কিছু ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেছিল। এতে কেউ আহত হয়নি।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের পক্ষে আল শাহরিয়ার দাবি করেন, তাদের শান্তিপূর্ণ মিছিলে পুলিশ অহেতুক টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট ছুড়েছে। এতে অনেকে আহত হয়েছেন। কয়েকজনকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মোজাম্মেল হক জানান, প্রথমবার সংঘর্ষের পরে ছাত্রদের বুঝিয়ে নিবৃত্ত করা হয়েছিল। কিন্তু ৬টার দিকে গল্লামারীতে তারা আবারও পুলিশের ওপর হামলা করে।

Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Telegram Email
banglarbhore
  • Website

Related Posts

আরএন রোড ক্রীড়া চক্রের ৭৭ সদস্যর কমিটি গঠন

ডিসেম্বর ১, ২০২৫

যশোরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের কর্মবিরতি পালন

ডিসেম্বর ১, ২০২৫

যশোরে নার্স ও মিডওয়াইফারিদের প্রতীকী শাটডাউন

ডিসেম্বর ১, ২০২৫
Leave A Reply Cancel Reply

You must be logged in to post a comment.

সম্পাদক ও প্রকাশক : সৈয়দ আবুল কালাম শামছুদ্দীন

উপদেষ্টা সম্পাদক : হারুন অর রশীদ

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : মেজর (অব.) এবিএম আমিনুল ইসলাম

ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : ডিডি এনএসআই (অব.) মুফাজ্জেল হোসেন

নির্বাহী সম্পাদক : সৈয়দা নাজমুন নাহার শশী

প্রকাশক কর্তৃক মান্নান প্রিন্টিং প্রেস এর তত্ত্বাবধানে সম্পাদকীয় কার্যালয় ডি-৩০ নতুন উপশহর এবং বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৩৯ মুজিব সড়ক, যশোর থেকে প্রকাশিত।

মোবাইল: ০১৯০১-৪৬০৫১০-১৯ | ফোন: ০২৪৭৮৮৫১৩৮৬

ই-মেইল: banglarbhorenews@gmail.com

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.