বাংলার ভোর ডেস্ক
আজ সোমবার সকালে দুদকের একটি মামলায় হাজিরার জন্য কামরুল ইসলামকে ঢাকার কেরানীগঞ্জে কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের হাজতখানায় আনা হয়। এ সময় তিনি প্রসাব করতে হাজতখানার টয়লেটে যান। পরে মাথা ঘুরে টয়লেটে পড়ে যান তিনি। এতে মাথার পেছনে কেটে রক্তাক্ত হন। এরপর হাজতখানায় তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।
তিনি আরও বলেন, তার শরীর দুর্বল। আজকে আদালতের হাজতখানার টয়লেটে পড়ে গিয়ে মাথার পেছনের সাইডে আঘাত পাওয়ার পর রক্তাক্ত হয়েছেন তিনি। পরে পুলিশ সদস্যদের সহায়তায় তাকে প্রাথমিকভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়। মাথায় ব্যান্ডেজ দিয়ে কেরানীগঞ্জ কারাগারের হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে তাকে।
এ বিষয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের প্রসিকিউশন বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) তারেক জোবায়ের বলেন, হাজতখানায় আনার পর আসামি কামরুল ইসলাম টয়লেটে যান। তিনি হাইপ্রেসারের রোগী। হাইপ্রেসার থাকায় মাথা ঘুরে টয়লেটে পড়ে যান। পড়ে আঘাতপ্রাপ্ত হন। আমরা আদালতের অনুমতি সাপেক্ষে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছি। পরে তাকে কেরানীগঞ্জ কারা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।