Close Menu
banglarbhore.com
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
Facebook X (Twitter) Instagram
শিরোনাম:
  • ফ্রান্স থেকে শিকড়ের সন্ধানে ফেরা তেহজিবের হৃদয়ে ‘চম্পাবতীর পালা’
  • জমজমাট গদখালীর ফুলবাজার, দুই দিবসে দুই কোটি টাকার ফুল বেঁচাকেনা
  • জুলাই গণঅভ্যুত্থানে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি, রাজাকারের আস্ফালন দেখার জন্য নয়- যশোরে মেঘমল্লার বসু
  • বিজয়ের উষালগ্নে আজ দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হারানোর দিন
  • যশোরে বাবার সামনেই উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে ছেলেকে হত্যা
  • গণতন্ত্রর উত্তরণের পথ এখানো কুসুমাস্তীর্ণ নয় : অমিত
  • মণিরামপুরে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশ
  • চৌগাছায় ইউপি সদস্য দা’র আঘাতে আহত-৩
Facebook X (Twitter) Instagram
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
banglarbhore.combanglarbhore.com
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
রবিবার, ডিসেম্বর ১৪
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
banglarbhore.com
দক্ষিণ-পশ্চিম

সাবেক এমপি সালাহ উদ্দিনের বিরুদ্ধে ভূমিহীনদের জমি দখলের অভিযোগ

এক পরিবারের নামে দিয়েছেন শতাধিক মামলা
banglarbhoreBy banglarbhoreফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৫No Comments
Facebook Twitter WhatsApp
Share
Facebook Twitter LinkedIn

মহেশপুর সংবাদদাতা
প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক অপশক্তিকে কাজে লাগিয়ে ভূমিহীনদের জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে ঝিনাইদহ-৩ (মহেশপুর-কোটচাঁদপুর) আসনের আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি সালাহ উদ্দিন মিয়াজীর বিরুদ্ধে। জোরপূর্বক দখল করা প্রায় ১’শ বিঘার উপরে সরকারি জমিতে মাছ, মাল্টা ও কমলা লেবুর বিশাল প্রজেক্ট করেছেন তিনি। সোমবার জমি ফেরত চেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন তৈলটুপি গ্রামের ভুক্তভোগী ভূমিহীনরা।

জানা গেছে, মহেশপুর উপজেলার স্বরুপপুর ইউনিয়নের তৈলটুপি মৌজার উখরির বিলের আর এস ৫০২ ও ৫০৩ নং দাগের সরকারি জমি ১৯৯৬ সালে ২৮ ভূমিহীন পরিবারের মাঝে বন্দোবস্তো দলিলে রেজিস্ট্রি করে দেন সরকার। দলিল প্রতি ৫০ শতক করে জমি রেজিস্ট্রি করা হয়। দলিলে ৫০ শতক উল্লেখ থাকলেও ভূমিহীনরা ৩/৪ বিঘা করে অতিরিক্ত দখলে নিয়ে সরকারি জমি চাষ করতেন। ২০১০ সালে ওই জমিতে নজর দেন মেজর জেনারেল সালাহ উদ্দিন মিয়াজী। দখল নিতে শুরু করেন নানান অপকৌশল। কিছু ভূমিহীন পরিবারকে ভালো চাকরি ও মোটা অংকের টাকার লোভ দেখিয়ে লিজ দিতে রাজি করান। কিন্তু যারা লিজ দিতে অস্বকৃতি জানান তাদের জমি জোরপূর্বক দখল করেন তিনি। এদিকে অধিকাংশ লিজের মেয়াদ শেষ হলেও ভূমিহীনরা এখন পর্যন্ত তাদের জমি দখল ফিরে পাননি। এমনকি ওই জমি থেকে লিজের কোন টাকা ভূমিহীনদের দেননি সালাহ উদ্দিন মিয়াজী। জমির দখল ফিরে পেতে ঢাকা জাতীয় প্রেসক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলন করেন ভূমিহীনরা। কিন্তু তাতেও কোন প্রতিকার পাননি তারা।

এদিকে উপজেলার বাঁশবাড়ীয়া ইউনিয়নে জমি দখলে সেই একই অভিনয়ের নায়ক সালাহ উদ্দিন মিয়াজী। ৩২ বিঘা জমি দখল নিতে এক পরিবারের নামে দিয়েছেন ১শ’র বেশি মামলা। মামলা থেকে বাদ পড়েনি পরিবারের নারীরাও। ওই পরিবারে সদস্যদের নামে চাঁদাবাজি, লুটপাট, চুরিসহ দুর্নীতি দমন কমিশনেও মামলা দিয়েছেন তিনি।

জানা যায়, উপজেলার বাঁশবাড়ীয়া ইউনিয়নের ৬০ নং ডুমুরতলা মৌজার এস এ ৫৪৫ খতিয়ানের ৫৩২৫৬৯ নং দাগে ৯৯২ শতক জমির মালিক সুফিয়া খাতুন। ১৯৬৮ সালের ১৩ জুলাই ৮৯৭৬নং দলিলে সুফিয়া খাতুনের কাছ থেকে ওই জমি কেনেন কেখালী গ্রামের আ. হামিদ। দখলে থাকাকালীন ১৩২ ও ১৭৮৫ নং কেসের মাধ্যমে ৫৪৫/১ নং খতিয়ানে নামজারী করেন তিনি। ২০১০ সালে ওই জমিতে নজর পড়ে মেজর জেনারেল সালাহ উদ্দিন মিয়াজীর। জমির দখল নিতে আওয়ামী লীগের সরকারি ক্ষমতা ও নিজের পদাধিকার বলে জন্ম দেন একের পর এক মিথ্যা নাটকের। ভূমিহীনদের কাছ থেকে দলিল মূলে জমি কিনেছেন মর্মে মালিকানা দাবি করেন সালাহ উদ্দিন মিয়াজী। শুরু হয় জমি দখলের পাঁয়তারা। ভুয়া দলিল বুনিয়াদে ১৪১৭, ১৪১৯, ১৪১৮, ১৪১৬ নং কেসের মাধ্যমে নিজ নামে জমাখারিজ করেন সালাহ উদ্দিন। কিন্তু আ. হামিদের করা মামলায় সালাহ উদ্দিনের জমাখারিজ বাতিল বলে ঘোষণা করেন সরকার। এরপর ভুয়া দলিল বানিয়ে আ. হামিদ ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে মামলা দেন সালাহ উদ্দিন। পুটি মোহাম্মদ নামে এক ব্যক্তিকে দাতা সাজিয়ে ভুয়া দলিল তৈরিতে বিশেষ অপকৌশল ব্যবহার করেন সালাহ উদ্দিন। দলিলে ৮৯৭৬ নং নম্বর দেয়া হলেও টিপ সিরিয়ালে দেয়া হয় মাত্র ২৪২৭ নম্বর। দলিল নম্বর ও সিরিয়াল নম্বরে এমন গড়মিলের কারণে যাচাই বাচার করে ওই দলিল ভুয়া প্রমানিত হয় আদালতে। এরপর থেকে শুরু হয় আ. হামিদ ও তার পরিবারের নামে মিথ্যা মামলা দেয়া। দুর্নীতি দমন কমিশনেও মামলা দেন তিনি। ইতোমধ্য প্রায় ১’শ বেশি মামলা দিয়েছেন। শেষমেষ ৭ জানুয়ারি ২০২৪ সালে এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর ওই জমি দখল করে নেন সালাহ উদ্দিন। সেই সাথে পুকুরে থাকা এক কোটি টাকার মাছ নিজ লোকজন দিয়ে লুটপাট করেন।

কৈখালী গ্রামের ইউনুচ আলী বলেন, সালাহ উদ্দিন মিয়াজী আমাদের জমি দখল করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন সেই ২০১০ সাল থেকে। ওই জমি দখল নিতে আমাদের উপর চালিয়ে অমানবিক জুলুম নির্যাতন। ১শর বেশি মামলা দিয়েছেন আমাদের নামে। মিথ্যা মামলায় রাতের পর রাত বাড়িতে ঘুমাতে পারিনি। প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতাকে ব্যবহার তিনি এমন ন্যাক্কারজনক কাজ করেছেন। জমি দখলের বাজে নেশা রয়েছে তার। তবে সালাহ উদ্দীন মিয়াজীর করা সকল মামলাতে আমরা জিতে গেছি। এখন মাত্র একটি মামলা চলমান রয়েছে। ওই মামলাতেও আমরা জয়লাভ করবো।

তৈলটুপি গ্রামের ভূমিহীন লান্টু বলেন, সরকারের দেয়া ৫০ শতক জমিতে আমি আফা কাটি। কিছুদিন পর দেখি সালাহ উদ্দিন মিয়াজী ওই জমি দখল করে নিচ্ছেন। আমি দখল ঠেকাতে গেলে মেরে মাটি চাপা দিয়ে দেয়ার হুমকি দেয়া হয়। সেই থেকে আমার জমি বেদখল রয়েছে।

ভূমিহীন ইকরামুল বলেন, ওই জমি লিজ দিতে বাধ্য হয়েছিলাম। কিন্তু আমার লিজের মেয়াদ পাঁচ বছর আগে শেষ হলেও এখন পর্যন্ত জমি দখল ফেরত পাইনি। সালাহ উদ্দিন মিয়াজী র‌্যাব-পুলিশের ভয় দেখিয়ে জমি দখলে রেখেছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসমিন মনিরা বলেন, ভূমিহীনরা লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। এ ব্যাপারে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

জমি দখলে ভূমিহীন ভূমিহীনদের জমি দখল
Follow on Facebook
Share. Facebook Twitter WhatsApp Copy Link

Related Posts

ফ্রান্স থেকে শিকড়ের সন্ধানে ফেরা তেহজিবের হৃদয়ে ‘চম্পাবতীর পালা’

ডিসেম্বর ১৪, ২০২৫

জমজমাট গদখালীর ফুলবাজার, দুই দিবসে দুই কোটি টাকার ফুল বেঁচাকেনা

ডিসেম্বর ১৪, ২০২৫

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি, রাজাকারের আস্ফালন দেখার জন্য নয়- যশোরে মেঘমল্লার বসু

ডিসেম্বর ১৪, ২০২৫

সম্পাদক ও প্রকাশক : সৈয়দ আবুল কালাম শামছুদ্দীন

উপদেষ্টা সম্পাদক : হারুন অর রশীদ

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : মেজর (অব.) এবিএম আমিনুল ইসলাম

ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : ডিডি এনএসআই (অব.) মুফাজ্জেল হোসেন

নির্বাহী সম্পাদক : সৈয়দা নাজমুন নাহার শশী

প্রকাশক কর্তৃক মান্নান প্রিন্টিং প্রেস এর তত্ত্বাবধানে সম্পাদকীয় কার্যালয় ডি-৩০ নতুন উপশহর এবং বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৩৯ মুজিব সড়ক, যশোর থেকে প্রকাশিত।

মোবাইল: ০১৯০১-৪৬০৫১০-১৯ | ফোন: ০২৪৭৮৮৫১৩৮৬

ই-মেইল: banglarbhorenews@gmail.com

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.