Close Menu
banglarbhore.com
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
Facebook X (Twitter) Instagram
শিরোনাম:
  • বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন গণতন্ত্রের প্রতীক’ শার্শায় বাহাদুরপুরে দোয়া মাহফিলে : তৃপ্তি
  • হাদীর ওপর হামলার প্রতিবাদে যশোরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
  • যশোর বিএনপির কার্যালয় পোড়ানোর মামলায় জেলা আ.লীগ নেতা বিজু আটক  
  • সাতক্ষীরায় ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে প্রতিপক্ষের গুলিতে আহত ২
  • সন্তানের চিকিৎসায় ব্যকুল অভিভাবক
  • তফসিল ঘোষণা : স্বাগত জানিয়ে যশোরে বিএনপির মিছিল
  • এনবিআর সদস্য’র সাথে যশোর চেম্বার নেতৃবৃন্দের মতবিনিময়
  • মণিরামপুরে শান্তির সুবাতাস বহমানের ব্যবস্থা করা হবে : শহীদ ইকবাল
Facebook X (Twitter) Instagram
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
banglarbhore.combanglarbhore.com
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
শুক্রবার, ডিসেম্বর ১২
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
banglarbhore.com
দক্ষিণ-পশ্চিম

যশোর জেলা পরিষদ : শতবর্ষী ভবন ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত

banglarbhoreBy banglarbhoreফেব্রুয়ারি ৮, ২০২৪No Comments
Facebook Twitter WhatsApp
Share
Facebook Twitter LinkedIn

প্রতিবেদক
যশোর জেলা পরিষদের শতবর্ষী ভবন ভেঙে ফেলার অনুমতি দিয়েছে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়। ভবনটিকে অকেজো ঘোষণা করে তা নিলামে বিক্রি করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। গত ৫ ফেব্রুয়ারি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব জেসমিন প্রধানের সাক্ষরিত এক চিঠিতে এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে। ২০১৯ সালের ১৫ জানুয়ারি জেলা কনডেমনেশন কমিটি ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করে। জেলা পরিষদ ভবন ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্তে ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে সচেতন নাগরিক সমাজ।
জানা যায়, দুই বাংলার প্রথম জেলা যশোরের দ্বিতীয় প্রশাসনিক ভবন যশোর জেলা পরিষদের দ্বিতল বিশিষ্ট লাল এই ভবনটি। স্থানীয় প্রশাসনিক ব্যবস্থা পরিচালনার ক্ষেত্রে ১৯১৩ সালে এটি নির্মিত হয়েছিল। এটি এখন কালের সাক্ষী গর্বিত ঐতিহ্যের স্মারক। যশোরে যে ক’টি পুরনো ভবন ঐতিহ্যের স্মারক হিসেবে মাথা উঁচু করে আছে তার মধ্যে জেলা পরিষদ ভবন অন্যতম।
জেলা পরিষদের বর্তমানে দাপ্তরিক কার্যক্রম চালানো এই প্রাচীন ভবন ২০১৯ সালের ১৫ জানুয়ারি জেলা পরিষদের জেলা কনডেমনেশন কমিটরে সভায় ভবনটি পরিত্যাক্ত ঘোষণা করে। ঘোষণার পরে স্থানীয় সচেতল মহল এই প্রাচীন ভবনটি রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন প্রতিবাদ জানায়। আন্দোলনের মধ্যে ভেঙ্গে ফেলার প্রক্রিয়া থেমে যায়। এর পর ভবনটি ভেঙ্গে ফেলার জন্য ২০২৩ সালের ৩০ অক্টোবর জেলা প্রশাসক ও জেলা পরিষদ যশোর যৌথভাবে আবারও চিঠি দেয় সংশ্লিষ্ঠ মন্ত্রণালয়ে।
সেই চিঠির পেক্ষিতে চলতি বছরের গত ৫ ফেব্রুয়ারি সংশ্লিষ্ঠ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব জেসমিন প্রধানের সাক্ষরিত এক চিঠিতে ভবনটিকে অকেজো ঘোষণা করে তা নিলামে বিক্রি করার নির্দেশ দেয়। চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ‘জেলা কনডেমনেশন কমিটির সুপারিশ এবং জেলা পরিষদ যশোরের প্রস্তাবেব পেক্ষিতে যশোর জেলা পরিষদের ১৯১৩ সালের নির্মিত অতীব পুরাতন জরাজীর্ণ ও ঝুঁকিপূর্ণ জেলা পরিষদের অফিস ভবন’ পরিত্যক্ত ঘোষণা এবং ২৩ লাখ ১৩ হাজার ৮৮৭ টাকা (ভাঙ্গার খরচ বাদে) টাকার প্রাক্কলন অনুযায়ী নিলামে বিক্রয়ের প্রশাসনিক অনুমতি নির্দেশক্রমে প্রদান করা হলো।’
এদিকে, যশোরের কালের সাক্ষী গর্বিত ঐতিহ্যের স্মারক এই ভবনটি ভেঙ্গে ফেলার সিদ্ধান্তে ক্ষুদ্ধু যশোরের সচেতন মহল। যশোরের ঐতিহ্য রক্ষা সংগ্রাম কমিটির আহ্বায়ক প্রবীণ সাংবাদিক বীরমুক্তিযোদ্ধা রুকুনউদ্দৌলাহ বলেন, ‘যশোরের রয়েছে সমৃদ্ধ ইতিহাস। এই ভবনটি যশোরের ইতিহাস ঐতিহ্যর একটি অংশ। এটা যদি ভেঙ্গে ফেলা হয়; লোকে চিনবে কি করে যশোর শহর প্রাচীন। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে যশোরের ইতিহাস, ঐতিহ্য জানার সুযোগ দিতে এই ভবনটি রাখা উচিত। কিন্তু অদূরদর্শীতা ও স্বার্থপ্রীতির কারণে আজ আমাদের ঐতিহ্যের স্মারকগুলো একের পর এক ধ্বংস করা হচ্ছে। এসময় জেলা পরিষদ ভবন ভাঙার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করা না হলে বৃহৎ আন্দোলনের ডাক দেওয়ারও ঘোষণা দেন জেলার ঐতিহ্য রক্ষার দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলনে ভুমিকা রাখা এই নেতা।
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব অ্যাডভোকেট মাহমুদুল হাসান বুলু বলেন, ‘দেশে শতবর্ষী ভবনগুলো হ্যারিটেজ, এই ভবনগুলো ভাঙ্গা যাবে না এটা বাংলাদেশের আইন। জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রথমবার দায়িত্ব পালনের সময় ভবনটি ভাঙার টেষ্টা করে; কিন্তু যশোরবাসীর দাবির প্রেক্ষিতে সেবার বন্ধ হয়। তার পরেও আবার ভাঙ্গার অনুমতি দেওয়া হলো। এই সিন্ধান্তে তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।’
এই বিষয়ে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুজ্জামান পিকুল সাংবাদিকদেও বলেন, ‘আমি এখনো চিঠি পায়নি। চিঠি না দেখে কিছু বলতে পারবো না।
তবে জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা লুৎফর রহমান জানিয়েছেন, ‘চিঠি পেয়েছি। তবে এখনো টেন্ডার আহ্বান করা হয়নি। মিটিং হবে, তারপরে সিন্ধান্ত হবে।’

 

Follow on Facebook
Share. Facebook Twitter WhatsApp Copy Link

Related Posts

বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন গণতন্ত্রের প্রতীক’ শার্শায় বাহাদুরপুরে দোয়া মাহফিলে : তৃপ্তি

ডিসেম্বর ১২, ২০২৫

হাদীর ওপর হামলার প্রতিবাদে যশোরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

ডিসেম্বর ১২, ২০২৫

যশোর বিএনপির কার্যালয় পোড়ানোর মামলায় জেলা আ.লীগ নেতা বিজু আটক  

ডিসেম্বর ১২, ২০২৫

সম্পাদক ও প্রকাশক : সৈয়দ আবুল কালাম শামছুদ্দীন

উপদেষ্টা সম্পাদক : হারুন অর রশীদ

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : মেজর (অব.) এবিএম আমিনুল ইসলাম

ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : ডিডি এনএসআই (অব.) মুফাজ্জেল হোসেন

নির্বাহী সম্পাদক : সৈয়দা নাজমুন নাহার শশী

প্রকাশক কর্তৃক মান্নান প্রিন্টিং প্রেস এর তত্ত্বাবধানে সম্পাদকীয় কার্যালয় ডি-৩০ নতুন উপশহর এবং বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৩৯ মুজিব সড়ক, যশোর থেকে প্রকাশিত।

মোবাইল: ০১৯০১-৪৬০৫১০-১৯ | ফোন: ০২৪৭৮৮৫১৩৮৬

ই-মেইল: banglarbhorenews@gmail.com

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.