Close Menu
banglarbhore.com
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
Facebook X (Twitter) Instagram
শিরোনাম:
  • পাইকগাছায় কমিটি গঠন দ্বন্দ্বে সংঘর্ষ,থানায় মামলা
  • যশোরে দুই নারীকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম
  • বাঘারপাড়ায় মাদক সেবনের দায়ে ৩ যুবকের কারাদণ্ড
  • সাতক্ষীরায় পুলিশ ফাঁড়িতে হামলার ঘটনায় তিনজন গ্রেপ্তার
  • ‘যশোর স্পেশাল’ ট্রেন ভরে ঢাকায় গেছেন হাজার হাজার নেতাকর্মী
  • আনন্দ-উচ্ছ্বাস, প্রার্থনা মিলনমেলার আবহ যশোরে চার্চে, খ্রিষ্টান পল্লীতে
  • যশোরে তিনটিতে প্রার্থী বদল বিএনপির, ৯ বঞ্চিতও নিলেন মনোনয়নপত্র ‘বিদ্রোহীর’ শঙ্কা!
  • এক ম্যাচ বাকি থাকতেই নারী বিভাগে চ্যাম্পিয়ন মোহসেনা
Facebook X (Twitter) Instagram
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
banglarbhore.combanglarbhore.com
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
শুক্রবার, ডিসেম্বর ২৬
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
banglarbhore.com
দক্ষিণ-পশ্চিম

ভারত ও বাংলাদেশে যাতায়াত কমেছে ৮৩ শতাংশ, বাণিজ্যে প্রভাব পড়ার শঙ্কা

বেনাপোল স্থলবন্দর
banglarbhoreBy banglarbhoreজানুয়ারি ৩১, ২০২৫No Comments
Facebook Twitter WhatsApp
Share
Facebook Twitter LinkedIn

বাংলার ভোর প্রতিবেদক
যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে মানুষের যাতায়াত ৮৩ শতাংশ কমেছে। আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে এই সংখ্যা আরো কমে যাবে। এতে দুই দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যেও প্রভাব পড়ার শঙ্কা রয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে বেনাপোল ইমিগ্রেশন ও শূণ্যরেখায় গিয়ে দেখা গেছে, বন্দরের কোথাও তেমন কোলাহল নেই। যাত্রীদের দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার চিরচেনা দৃশ্য নেই। ইমিগ্রেশনে অধিকাংশ কাউন্টারের কর্মকর্তারা হাত গুটিয়ে বসে আছেন। কুলি শ্রমিকদের তেমন ব্যস্ততা নেই। এক ধরনের সুনশান নিরবতা বিরাজ করছে। মাঝে মাঝে কয়েকজন যাত্রীর আসা যাওয়া চোখে পড়ছে।

বেনাপোল ইমিগ্রেশন সূত্রে জানা গেছে, বুধবার বেনাপোল বন্দর দিয়ে দুই হাজার ২৮১ যাত্রী দুই দেশের মধ্যে যাতায়াত করেছেন। এর মধ্যে ভারতীয় নাগরিক এক হাজার ৩৩৭ যাত্রী। গত মঙ্গলবার এক হাজার ৯৪৩ যাত্রী দুই দেশের মধ্যে যাতায়াত করেছেন। যার মধ্যে ভারতীয় নাগরিক এক হাজার ১১৯জন। এর আগের দিন গত সোমবার এক হাজার ৯৭১ জন যাতায়াত করেছেন। এর মধ্যে ভারতীয় নাগরিক ছিলেন ৯৪৫ জন। গত বছর জুলাই মাসের পর থেকে ভারত সরকার বাংলাদেশের জনগণের ভ্রমণ ভিসা দেয়া বন্ধ ঘোষণা করে। ৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত এই বন্দর দিয়ে প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ হাজার মানুষ যাতায়াত করতেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইমিগ্রেশন পুলিশ বেনাপোলের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ইমতিয়াজ মো. আহসানুল কাদের ভূঞা বলেন, চিকিৎসা ছাড়া সব ধরনের ভিসা দেয়া বন্ধ রেখেছে ভারত সরকার। এজন্যে দুই দেশের মধ্যে যাত্রী গমণাগমণ ৮৩ শতাংশ কমেছে। এখন ২ হাজারের মত যাত্রী প্রতিদিন যাতায়াত করছে। ভ্রমণ ও বাণিজ্য ভিসা যাদের দেয়া আছে তাদের মেয়াদও আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে শেষ হয়ে যাবে। তখন যাতায়াত আরো কমে যাবে।

এদিকে বাণিজ্য ভিসাও বন্ধ রয়েছে। আমদানি রপ্তানি বাণিজ্যে এর প্রভাব পড়ার শঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। বেনাপোল ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরোয়ার্ডিং (সিঅ্যান্ডএফ) এজেন্ট স্টাফ অ্যাসোসিয়নের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান বলেন, ‘বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি পণ্যের মধ্যে শাড়ি, কাপড়, থ্রি পিস ও যন্ত্রপাতির পরিমাণ বেশি। আমদানিকারকেরা ভারতে গিয়ে দেখেশুনে এসব পণ্যের এসসি খোলে। ভিসা বন্ধ থাকায় তারা তো ভারতে যেতে পারছেন না। এতে আমদানি পণ্যে প্রভাব পড়ার শঙ্কা রয়েছে’। এখন যারা যাতায়াত করছে তাদের প্রায় ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ রোগি। চিকিৎসার জন্যে ভারতে যাচ্ছেন। অন্যদের মধ্যে ‘লাগেজ পার্টি’র লোকজন রয়েছে বেশি।

লাগেজ পার্টি কারা:
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বনগাঁ এলাকার বাসিন্দা হাফিজা মন্ডল প্রতিদিন সকালে যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশে আসেন। তার সাথে থাকা ব্যাগে কিছু ভারতীয় জিরা, কিসমিস, চকলেট থাকে সেগুলো বেনাপোলের নির্দিষ্ট দোকানে দিয়ে আবার বিকেল নাগাদ তিনি ওপারে ফিরে যান। এটাই হাফিজার জীবিকা। হাফিজা মন্ডলের মত পশ্চিমবঙ্গ থেকে অন্তত ২০০ নারী এখন প্রতিদিনই এপারে আসেন। তাদের সবার কাছে ভারতীয় কিছু পণ্য থাকে। বন্দর সংশ্লিষ্টদেন কাছে তারা ‘ল্যাগেজ পার্টি’ নামে পরিচিত। বাংলাদেশ থেকেও সমপরিমাণ নারী এই ‘ল্যাগেজ পার্টি’র কাজের সাথে সম্পৃক্ত। ভারত সরকার বাংলাদেশীদের ভিসা দেয়া বন্ধ করার আগে এই সংখ্যা ছিলো প্রতিদিন প্রায় এক হাজারের মত।

বেনাপোল ইমিগ্রেশনে গিয়ে দেখা গেলো, হাফিজা মন্ডলসহ দুই নারী ইমিগ্রেশনের খোলা আঙিনায় বসে কথা বলছেন। তারা বিমর্ষ ক্লান্ত। তাদের সাথে কথা বলে জানা গেলো, তারা একসাথে কয়েকজন বনগাঁ থেকে বেনাপোলে এসেছেন। তাদের কাছে ছিলো, কিসমিস, জিরা, চকলেট।

বেনাপোলের নির্দিষ্ট জায়গায় বিক্রি করে ফিরে যাচ্ছেন। তাদের সঙ্গীরা ইমিগ্রেশনে পাসপোর্ট যাচাই বাছাইয়ের কাজ করছেন। এই ফাঁকে তারা সেখানে বসে গল্প করছেন। হাফিজা মন্ডল বলেন, ‘আমার বাড়ি পেট্রাপোলের ওপারে বনগাঁয়। আমি প্রতিদিন সকালে বেনাপোলে আসি। আবার বিকেলে ফিরে যাই। সাথে করে কিছু কিসমিস, জিরা, চকলেট নিয়ে আসি। বিক্রি করে আবার ফিরে যাই’। হাফিজা মন্ডলের সাথে থাকা আছিয়া মন্ডল বলেন, ‘কাজটি এখন আর আগের মত সহজ নেই। লাইন খুব খারাপ। কাস্টমস-বিজিবি খুব ঝামেলা করে। সাথে থাকা মালামাল প্রায় নিয়ে নিচ্ছে তারা। আমরা গরিব মানুষ। কি করে খাবো’। ল্যাগেজ পার্টির কাছ থেকে উদ্ধার করা কয়েক শত ভারতীয় কম্বল ইমিগ্রেশনেরর দ্বিতীয় তলায় সাজিয়ে রাখা হয়েছে।

জানতে চাইলে ইমিগ্রেশন পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘কাস্টমস কর্মকর্তারা এসব কম্বল জব্দ করেছে। এসব কম্বল একদিনে জব্দ করা না। কয়েকদিন ধরে জব্দ করে রাখা। এসব কম্বল বিভিন্ন এতিমখানায় দিয়ে দেয়া হয়’। ওই কর্মকর্তা জানান, ‘ল্যাগেজ পার্টি’র একজন মাসে কত বার কি ধরনের পণ্য কতটুকু আনতে পারবেন কাস্টমস থেকে তা নির্দিষ্ট করে দেয়া আছে। তার ব্যত্যয় ঘটলে ধরাধরি করা হয়। হাফিজাদের ‘ল্যাগেজ’র পণ্য বেনাপোল আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনালের পাশের বিভিন্ন দোকানে বিক্রি হয়। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার মানুষ বেনাপোলে গিয়ে ওসব দোকান থেকে ভারতীয় পণ্য কিনে নিয়ে যান।

Follow on Facebook
Share. Facebook Twitter WhatsApp Copy Link

Related Posts

পাইকগাছায় কমিটি গঠন দ্বন্দ্বে সংঘর্ষ,থানায় মামলা

ডিসেম্বর ২৫, ২০২৫

যশোরে দুই নারীকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম

ডিসেম্বর ২৫, ২০২৫

বাঘারপাড়ায় মাদক সেবনের দায়ে ৩ যুবকের কারাদণ্ড

ডিসেম্বর ২৫, ২০২৫

সম্পাদক ও প্রকাশক : সৈয়দ আবুল কালাম শামছুদ্দীন

উপদেষ্টা সম্পাদক : হারুন অর রশীদ

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : মেজর (অব.) এবিএম আমিনুল ইসলাম

ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : ডিডি এনএসআই (অব.) মুফাজ্জেল হোসেন

নির্বাহী সম্পাদক : সৈয়দা নাজমুন নাহার শশী

প্রকাশক কর্তৃক মান্নান প্রিন্টিং প্রেস এর তত্ত্বাবধানে সম্পাদকীয় কার্যালয় ডি-৩০ নতুন উপশহর এবং বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৩৯ মুজিব সড়ক, যশোর থেকে প্রকাশিত।

মোবাইল: ০১৯০১-৪৬০৫১০-১৯ | ফোন: ০২৪৭৮৮৫১৩৮৬

ই-মেইল: banglarbhorenews@gmail.com

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.