নিজস্ব প্রতিবেদক, মহেশপুর
দেশের অপকর্ম ও দুর্নীতিকারীরা ৫ আগস্টের পর মহেশপুর সীমান্ত দিয়ে পার হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। যারা এর সাথে জড়িত আমি তাদের প্রতি নিন্দা জ্ঞাপন করছি। যারা বাংলাদেশে অপরাধ করবেন প্রচলিত আইনে তাদের বিচার হবে। যদি কেউ তাদের অন্য কোন রকম সুবিধা দিয়ে বা বাইরে পাঠিয়ে দিয়ে দায় মুক্তি দেয়ার চেষ্টা করে থাকেন তাদের বিরুদ্ধে মহেশপুর-কোটচাঁদপুরবাসীকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
বৃহস্পতিবার সকালে মহেশপুর ডাক বাংলোর হল রুমে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেছেন বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট আইনজীবি সমিতির এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সংসদ সদস্য মনোয়ন প্রত্যাশী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।
এ সময় তিনি আরো বলেন, আমরা বিশ্বাস করি উন্নয়ন শুধুমাত্র রাস্তা-ঘাট বা ভবন নির্মাণে সীমাবদ্ধ নয়। এটি মানুষের নীতি-নৈতিকতা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থান, কৃষি ও সামাজিক নিরাপত্তার সাথে নিবিড়ভাবে জড়িত।
এ অঞ্চলের মানুষ দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত, তাদের মৌলিক অধিকার ও উন্নয়নের দাবিগুলো জাতীয় পর্যায়ে সঠিকভাবে প্রতিফলিত হয়নি। ২০০৮ সালের পর জনগণের ম্যান্ডেটহীন প্রতিনিধিরা উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে ব্যর্থ হয়েছেন। ফলে উন্নয়ন মুখ থুবড়ে পড়েছে।
একজন সংসদ সংদস্যের মূল দায়িত্ব হলো আইন প্রণয়ন করা। আইন পেশায় আমার সুদীর্ঘ অভিজ্ঞার আলোকে আমি সেক্ষেত্রে যথাযথ দায়িত্ব পালন করতে পারবো বলে আমি আশা করি। আমি দল থেকে মনোনীত হয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে মহেশপুর সীমান্ত এলাকায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষার প্রসার ঘটাবো। এছাড়াও অঞ্চল ভিত্তিক আমার রয়েছে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও অবকাঠামোগত উন্নয়নের সুস্পষ্ট পরিকল্পনা।