Close Menu
banglarbhore.com
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
Facebook X (Twitter) Instagram
শিরোনাম:
  • মণিরামপুরে বিদায়ী ও যোগদানকৃত দুই  ইউএনওসহ চার কর্মকর্তাকে সংবর্ধনা
  • মণিরামপুরে সাংবাদিকদের সাথে এনসিপির প্রার্থীর মতবিনিময়
  • মণিরামপুরে পরিবার পরিকল্পনার কর্মবিরতি-অবস্থান কর্মসূচি পালন
  • নিয়োগবিধি বাস্তবায়নর দাবিতে যশোরে অবস্থান কর্মসূচি পরিবারকল্যাণ কর্মীদের
  • যশোরে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করে ছাত্রদল-যুবদলের দোয়া মাহফিল
  • সাবেক যুবদল নেতা নবাবের ইন্তেকাল
  • শার্শায় খালেদা জিয়ার আরোগ্য কামনায় দোয়া
  • যশোরে গাঁজাসহ আটক ৪
Facebook X (Twitter) Instagram
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
banglarbhore.combanglarbhore.com
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
বুধবার, ডিসেম্বর ৩
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
banglarbhore.com
বাংলাদেশ

বিবর্ণ জীবনে…অদম্য নারী

banglarbhoreBy banglarbhoreঅক্টোবর ১৮, ২০২৫Updated:অক্টোবর ১৮, ২০২৫No Comments
Facebook Twitter Pinterest LinkedIn WhatsApp Reddit Tumblr Email
Share
Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

রেহানা ফেরদৌসী
স্বামীহারা, বিধবা নারীরা শুধু পরিবারে অবহেলিত নয় ; সমাজেও অবহেলিত । একজন বিধবা মহিলার কষ্ট প্রধানত মানসিক, আর্থিক, একাকীত্ব, সামাজিক বিচ্ছিন্নতার সাথে সম্পৃক্ত। অনেক সমাজে বিধবাদের সমাজের বোঝা মনে করা হয়, এবং তারা অপয়া হিসেবে বিবেচিত করা হয় , যা তাদের কষ্টের কারণ হয়। পাশাপাশি, সন্তান প্রতিপালন এবং সংসারের দায়িত্ব একা হাতে তুলে নেওয়ার মানসিক চাপও তাদের কষ্ট বাড়িয়ে দেয়।

তালাকপ্রাপ্ত নারীরাও বিভিন্ন অবিচার ও বৈষম্যের শিকার হয়। অথচ ইসলাম স্বামীহারা, বিধবা ও তালাকপ্রাপ্ত নারীদের মানবিক সম্মান ও অধিকার দিয়েছে। মহানবী (সা.) বিধবা নারীদের সামাজিক ও ধর্মীয় সম্মান প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি প্রমাণ করেছেন তারা অপয়া ও অস্পৃশ্য নয়।

একজন বিধবা নারীর আছে সুন্দর জীবন ধারণের অধিকার। বিয়ের অধিকার পাওয়া সত্ত্বেও যদি দ্বিতীয়বার স্বামী গ্রহণ না করে সন্তান লালন-পালন করে, তাহলে তার সম্মান ও মর্যাদা অনেক বেশি। দুঃখে-কষ্টে পালিত সন্তান প্রতিষ্ঠিত হলে দিনশেষে দুনিয়াতে সে সম্মানিতা বলে গণ্য হয়। আর পরকালীন সুসংবাদ তো আছেই। রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমি এবং কষ্ট ও মেহনতের কারণে বিবর্ণ হয়ে যাওয়া বিধবা কেয়ামতের দিন এরূপ থাকব।’

এসময় তিনি তার সাদা দাঁত ও মধ্যমা আঙুলের প্রতি ইশারা করেন। বলেন, ‘এরা ওইসব নারী, যারা তাদের স্বামীর মৃত্যুর পর স্বীয় বংশমর্যাদা ও রূপ-লাবণ্য থাকা সত্ত্বেও যতদিন না তার সন্তানরা বড় হয় বা সে মারা যায়, ততদিন (অন্য কোথাও বিয়ে না করে) তার এতিম (স্বামীর) সন্তানদের প্রতিপালনের জন্য কঠোর পরিশ্রম করে।’ (সুনানে আবি দাউদ : ৫০৫৯)।

এতিম সন্তান লালন-পালনের কারণে বিধবা নারী জান্নাতে প্রবেশের অগ্রাধিকার লাভ করবে। রাসুল (সা.) আরো বলেন, ‘আমি ওই ব্যক্তি, যার জন্য সর্বপ্রথম জান্নাতের দরজা খোলা হবে। কিন্তু এক নারী এসে আমার আগে জান্নাতে যেতে চাইবে। আমি তাকে জিজ্ঞেস করব, তোমার কী হলো? তুমি কে? তখন সে বলবে, আমি ওই নারী, যে নিজের এতিম সন্তানদের লালন-পালনের জন্য নিজেকে (বিয়ে করা থেকে) আটকে রেখেছি।’ (মুসনাদে আবি ইয়ালা : ৬৬৫১)।

বিধবা নারীকে সাহায্য-সহযোগিতা করা রাসুল (সা.)-এর অন্যতম সুন্নাত। তিনি বিধবা নারীর প্রতি সামাজিক অবহেলার পথ রুদ্ধ করতে একাধিক বিধবা নারীকে বিয়ে করেছেন। উম্মতকে শিখিয়েছেন- বিধবাদের প্রতি অবহেলা করা উচিত নয়। মহানবী (সা.) সর্বদা বিধবাদের প্রতি সদয় ছিলেন। রাসুল (সা.) কোনো বিধবা ও অভাবীর সঙ্গে পথ চললে তাদের প্রয়োজন পূরণ করতেন। (সুনানে নাসায়ি : ১৪২৫)। তিনি বিধবা নারীদের সহযোগিতাকারীর জন্য বিশেষ পুরস্কার ঘোষণা করেছেন। রাসুল (সা.) বলেন, ‘বিধবা ও মিসকিনদের জন্য (খাদ্য জোগাতে) সচেষ্ট ব্যক্তি আল্লাহর রাস্তায় মুজাহিদের মতো বা রাত জেগে ইবাদতকারী ও দিনভর রোজা পালনকারীর মতো।’ (বোখারি : ৪৯৬২)।

চাচা আবু তালেব মহানবী (সা.) সম্পর্কে বলেন, ‘তিনি শুভ্র, তার চেহারার অসিলায় বৃষ্টি প্রার্থনা করা হতো, তিনি এতিমদের খাবার পরিবেশনকারী আর বিধবাদের তত্ত্বাবধায়ক।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১০০৮)

আত্মত্যাগী ও নিঃস্বার্থ বিধবার পুরস্কার ইসলাম বিধবা নারীকে অবিবাহিত থাকতে নিরুৎসাহিত করে। এর পরও কোনো বিধবা নারী যদি তার সন্তানের জীবন ও ভবিষ্যতের চিন্তা করে নিজের স্বাদ-আহ্লাদ বিসর্জন দেয় এবং সন্তান প্রতিপালনে সততার সঙ্গে ধৈর্যের পরিচয় দেয়, তবে পরকালে সে পুরস্কৃত হবে।

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেনÑ “আমি ও (নিজের যত্ন না নেওয়ায়) চেহারায় দাগ পড়া নারী পরকালে এভাবে থাকব অথবা শাহাদাত ও মধ্যমা আঙুলের চেয়ে বেশি দূরত্ব থাকবে আমাদের মধ্যে। সে হলো সেই নারী যার স্বামী মারা গেছে এবং তার বংশীয় মর্যাদা ও সৌন্দর্য থাকার পরও সে নিজেকে বিরত রাখে এতিম সন্তানদের জন্য_যতক্ষণ না সন্তানরা (স্বাবলম্বী হয়ে) পৃথক হয়ে যায় অথবা মারা যায়।”(সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৫২৪৯)

তাহলে এ কথা সহজেই অনুমেয়, যে বিধবার দায়িত্ব গ্রহণ করবে, ইসলাম সে দায়িত্ব গ্রহণকারীর জন্য বিশেষ পুরস্কার ঘোষণা করেছে। বিধবা নারী মানে, একসময়ের সঙ্গী হারিয়েও জীবনকে আগলে রাখা এক অদম্য নারীর গল্প। আল্লাহ আমাদের বিধবা ও অসহায় নারীদের প্রতি সদয় হওয়ার তাওফিক দান করুন ।

লেখক : সহ সম্পাদক, সমাজকল্যাণ বিভাগ,
পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতি
(কেন্দ্রীয় পুনাক)

Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Telegram Email
banglarbhore
  • Website

Related Posts

মণিরামপুরে বিদায়ী ও যোগদানকৃত দুই  ইউএনওসহ চার কর্মকর্তাকে সংবর্ধনা

ডিসেম্বর ৩, ২০২৫

মণিরামপুরে সাংবাদিকদের সাথে এনসিপির প্রার্থীর মতবিনিময়

ডিসেম্বর ৩, ২০২৫

মণিরামপুরে পরিবার পরিকল্পনার কর্মবিরতি-অবস্থান কর্মসূচি পালন

ডিসেম্বর ৩, ২০২৫
Leave A Reply Cancel Reply

You must be logged in to post a comment.

সম্পাদক ও প্রকাশক : সৈয়দ আবুল কালাম শামছুদ্দীন

উপদেষ্টা সম্পাদক : হারুন অর রশীদ

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : মেজর (অব.) এবিএম আমিনুল ইসলাম

ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : ডিডি এনএসআই (অব.) মুফাজ্জেল হোসেন

নির্বাহী সম্পাদক : সৈয়দা নাজমুন নাহার শশী

প্রকাশক কর্তৃক মান্নান প্রিন্টিং প্রেস এর তত্ত্বাবধানে সম্পাদকীয় কার্যালয় ডি-৩০ নতুন উপশহর এবং বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৩৯ মুজিব সড়ক, যশোর থেকে প্রকাশিত।

মোবাইল: ০১৯০১-৪৬০৫১০-১৯ | ফোন: ০২৪৭৮৮৫১৩৮৬

ই-মেইল: banglarbhorenews@gmail.com

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.