Close Menu
banglarbhore.com
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
Facebook X (Twitter) Instagram
শিরোনাম:
  • সন্তানের চিকিৎসায় ব্যকুল অভিভাবক
  • তফসিল ঘোষণা : স্বাগত জানিয়ে যশোরে বিএনপির মিছিল
  • এনবিআর সদস্য’র সাথে যশোর চেম্বার নেতৃবৃন্দের মতবিনিময়
  • মণিরামপুরে শান্তির সুবাতাস বহমানের ব্যবস্থা করা হবে : শহীদ ইকবাল
  • দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলিদানকারীদের ক্ষমতায় আসতে দেয়া হবে না : নার্গিস বেগম
  • চৌগাছায় প্রয়াত বিএনপি নেতার কবর জিয়ারত করলেন জহুরুল ইসলাম
  • যশোরে ইয়াবাসহ নারী আটক
  • যশোরে শিশুদের শীত পোশাক দিল ‘ইমপেক্ট ইনিশিয়েটিভ’
Facebook X (Twitter) Instagram
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
banglarbhore.combanglarbhore.com
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
শুক্রবার, ডিসেম্বর ১২
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
banglarbhore.com
দক্ষিণ-পশ্চিম

মণিরামপুরে সরকারি ধান চাল সংগ্রহে উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তার পোয়া বারো!

banglarbhoreBy banglarbhoreজুন ৩, ২০২৪No Comments
Facebook Twitter WhatsApp
Share
Facebook Twitter LinkedIn

বাংলার ভোর প্রতিবেদক

চলতি বোরো সংগ্রহ উপলক্ষে লাগামহীন ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে মণিরামপুর উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। সরকারিভাবে ধান সংগ্রহের নীতিমালা উপেক্ষা করে বিল আটকিয়ে তিনি কৃষকের কাছ থেকে অর্থ আদায় করছেন। চাল সংগ্রহে কেজি প্রতি ১ টাকা ঘুষ নিচ্ছেন। এতে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে।

জানা গেছে, গত ৭ মে সরকারি ভাবে যশোরে মণিরামপুরে বোরো সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়েছে। এখানে চালের বরাদ্দ ২১শ’ ১৭ মেট্রিক টন ও ধান ২৮ শ’ ২৩ মেট্রিক টন। সরকারের সাথে চুক্তিকৃত উপজেলার ২৮ জন চালকল মালিকের কাছ থেকে ওই চাল কেনা হচ্ছে।

এর আগে যশোর জেলা প্রশাসকের অনুমতিক্রমে ধান চাল সংগ্রহ কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত হয় চালকল মালিকরা চাল সবরাহের জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার ওসি এলএসডি’র কাছে আবেদন করবে। ওই আবেদন উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা ফরওয়ার্ডিং করে জেলা কর্মকর্তার কাছে পাঠাবে। সেখান থেকে অনুমোদন পাওয়ার পর চালকল মালিকরা গুদামে চাল সবরাহ করবে।

একইভাবে এ্যাপসের মাধ্যমে কৃষকের কাছ থেকে ধান কেনা হবে। কিন্তু সেই নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা ইন্দ্রজিৎ সাহা কৃষক ও চালকল মালিকদের তার অফিসে ডেকে নিয়ে অনৈতিক সুবিধা হাসিল করছেন। কৃষক তার কাছে না গেলে তিনি কোন বিল অনুমোদন করেন না। একটা ডব্লিউকেসিতে তিনি ১৫ শ টাকা ঘুষ নিচ্ছেন। তাকে উৎকোচ না দিলে ডব্লিউকেসিতে স্বাক্ষর করছেন না। একই ভাবে কেজিপ্রতি ১ টাকা রেট বেঁধে কেনা হচ্ছে সরকারি চাল। চালকল মালিকরা উৎকোচ দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে নানা ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। ফলে নিম্নমানের চাল সবরাহ করতে বাধ্য হচ্ছেন সরকারর সাথে চুক্তিকৃত মিল মালিকরা।

সূত্রগুলো জানিয়েছে, বিগত ধান-চাল সংগ্রহ মৌসুমে চালের বাজার অনুকূলে ছিল না। তখন সরকার নির্ধারিত দাম থেকে বাজারে চালের দাম বেশি ছিল। ফলে চালকল মালিকরা সরকারের কাছে চাল বিক্রি করতে অপারগতা প্রকাশ করেন। কিন্তু চাল না দিলে পরবর্তী মৌসুমে শাস্তিস্বরুপ বরাদ্দ হবে না বিধায় তখন অনেক টাকা গচ্চা দিয়ে চালকল মালিকরা খাদ্যগুদামে চাল বিক্রি করে। এ সময় অনেক মিলার সরকারের সাথে চুক্তি করেও চাল সবরাহ করতে না পারায় তাদের শাস্তি পেতে হয়েছে। পরবর্তী মৌসুমে তারা গুদামে চাল দিতে পারেনি। এ বছর তাদের শাস্তি মওকুফ করা হয়েছে। শাস্তি মওকুফ এর পর তারা সরকারের সাথে চুক্তি নবায়ন করতে গেলে উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা ইন্দ্রজিৎ সাহা প্রতি মিলারের কাছ থেকে ৫ হাজার টাকা উৎকোচ নিয়েছেন। একাধিক মিলার টাকা দেয়ার কথা স্বীকার করেছে।

এবারের সরকার নির্ধারিত মোটা চালের দাম ধরা হয়েছে ৪৫ টাকা। কিন্তু বাজারের ওই মোটা চালের দাম ৪১/৪২ টাকা। অর্থাৎ কেজি প্রতি ব্যবধান ৩/৪ টাকা। এ সুযোগে উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা চালকল মালিকদের উপর চাপ প্রয়োগ করে কেজি প্রতি ১ টাকা অবৈধ উৎকোচ গ্রহণ করছেন। কোন চালকল মালিক উৎকোচ না দিলে ভয়ভীতিও দেখানো হচ্ছে।

সুত্র বলছে, চালকল মালিকরা কৃষকের কাছ থেকে ধান ক্রয় করে চাল প্রস্তত করে গুদামে সবরাহ করবে। কিন্তু উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তাকে অনৈতিক সুবিধা দিতে গিয়ে বাজার থেকে কম দামে নিম্নমানের চাল কিনে তা গুদামে সবরাহ করছে। গুদামে সংগ্রহকৃত চালের মান যাচাই করলেই বিষয়টি ধরা পড়বে।

একাধিক চালকল মালিকের অভিযোগ, ‘উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তাকে অনৈতিক সুবিধা দিতেই তারা অতি নিম্নমানের চাল সবরাহ করতে বাধ্য হচ্ছে। তাকে অনৈতিক সুবিধা না দিলে কৃষক হয়রানির শিকার হচ্ছে। এজন্য সংশ্লিষ্টরা এ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জেলা প্রশাসকসহ খাদ্য অধিদপ্তরের উদ্ধর্তন কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

সূত্র বলছে, মণিরামপুর উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা হিসেবে ইন্দ্রজিৎ সাহা প্রায় ৩ বছর রয়েছেন। বদলীর সময় ঘনিয়ে আসায় তিনি সবার কাছে প্রচার করছেন, ‘ভাল জায়গায় পোষ্টিংয়ে পেতে অনেক টাকার প্রয়োজন। সে টাকা এখান থেকে উসুল করতে হবে। ’ অফিস স্টাফদের সাথের তিনি দুর্ব্যবহার করেন বলে অভিযোগে জানা গেছে।

অভিযোগের ব্যাপারে জানতে চাইলে মণিরামপুর উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা ইন্দ্রজিৎ সাহা বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ‘এসব অভিযোগের কোন ভিত্তি নেই। কে আপনাদের কাছে এমন তথ্য দিয়েছে নাম বলেন।’

Follow on Facebook
Share. Facebook Twitter WhatsApp Copy Link

Related Posts

সন্তানের চিকিৎসায় ব্যকুল অভিভাবক

ডিসেম্বর ১১, ২০২৫

তফসিল ঘোষণা : স্বাগত জানিয়ে যশোরে বিএনপির মিছিল

ডিসেম্বর ১১, ২০২৫

এনবিআর সদস্য’র সাথে যশোর চেম্বার নেতৃবৃন্দের মতবিনিময়

ডিসেম্বর ১১, ২০২৫

সম্পাদক ও প্রকাশক : সৈয়দ আবুল কালাম শামছুদ্দীন

উপদেষ্টা সম্পাদক : হারুন অর রশীদ

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : মেজর (অব.) এবিএম আমিনুল ইসলাম

ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : ডিডি এনএসআই (অব.) মুফাজ্জেল হোসেন

নির্বাহী সম্পাদক : সৈয়দা নাজমুন নাহার শশী

প্রকাশক কর্তৃক মান্নান প্রিন্টিং প্রেস এর তত্ত্বাবধানে সম্পাদকীয় কার্যালয় ডি-৩০ নতুন উপশহর এবং বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৩৯ মুজিব সড়ক, যশোর থেকে প্রকাশিত।

মোবাইল: ০১৯০১-৪৬০৫১০-১৯ | ফোন: ০২৪৭৮৮৫১৩৮৬

ই-মেইল: banglarbhorenews@gmail.com

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.