Close Menu
banglarbhore.com
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
Facebook X (Twitter) Instagram
শিরোনাম:
  • ১৫ বছর ধরে দেশে চলেছে স্বৈরশাসন
  • পৌর নাগরিক কমিটি যশোরের সভা অনুষ্ঠিত
  • বাসে অগ্নিসংযোগ, ককটেল উদ্ধারসহ নানা ঘটনায় যশোরে আ.লীগের লকডাউনের প্রথম দিন পার
  • শনিবার যশোর আসছেন সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান
  • যশোরে আ.লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের আটক তিন নেতা কারাগারে
  • সভাপতি পদে ২ জন ও সাধারণ সম্পাদক পদে ৪ জনসহ ১৩ পদের বিপরীতে ২৩ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা
  • ডুমুরিয়ায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার উদ্বোধন
  • আন্দোলন গড়ালো ১১তম দিনে : ডা. শহিদুল আলমের মানোনয়নদাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন
Facebook X (Twitter) Instagram
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
banglarbhore.combanglarbhore.com
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
শুক্রবার, নভেম্বর ১৪
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
banglarbhore.com
দক্ষিণ-পশ্চিম

যশোর পৌর হেরিটেজ মার্কেট : লটারির নামে মেয়র ও কাউন্সিলরদের ভাগবাটোয়ারা সম্পন্ন

banglarbhoreBy banglarbhoreজুন ১১, ২০২৪No Comments
Facebook Twitter Pinterest LinkedIn WhatsApp Reddit Tumblr Email
Share
Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

বাংলার ভোর প্রতিবেদক

যশোর পৌরসভার হেরিটেজ মার্কেটের দোকান বরাদ্দে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। ৭৩ টি দোকানের মধ্যে প্রথম পর্যায়ে ৬০ টি দোকান টেন্ডারের মাধ্যমে বরাদ্দের কথা বলা হলেও তা করা হয়নি।

এ ছাড়া দ্বিতীয় পর্যায়ের ১৩ টি দোকান পৌর মেয়রসহ ১২ জন কাউন্সিলরের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারার কাজ সম্পন্ন হয়েছে। আর এই অবৈধ ভাগবাটোয়ারাকে বৈধতা দিতে কথিত লটারি নামে যশোরবাসীর আইওয়াশ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

পৌরসভার একাধিক সূত্র ও বিভিন্ন মাধ্যমে খোঁজ খবর নিয়ে জানা গেছে, ২০১৮ সালে এশিয়ান ডেভলপমেন্ট ব্যাংকের অর্থায়নে পৌরসভার হেরিটেজ মার্কেটের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। এতে ব্যয় হয় ২০ কোটি ৮১ লাখ টাকা। মার্কেটটিতে ১০০ বর্গফুট থেকে ১৪০ বর্গফুট আয়তনের ৭৩টি দোকান রয়েছে। প্রথম পর্যায়ে মার্কেটের ৬০ টি দোকান বরাদ্দের জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়। সিডিউলের মূল্য নির্ধারণ করা হয় ৩ হাজার টাকা। ২৩ এপ্রিল থেকে সিডিউল বিক্রি শুরু করা হয়।

সিডিউল বিক্রির শেষ তারিখ নির্ধারণ করা হয় ১২ মে পর্যন্ত। এরপর ১৩ মে জমাদান ও টেন্ডার খোলার তারিখ নির্ধারণ করা হয়। নির্দিষ্ট দিনে প্রথম পর্যায়ের টেন্ডার বক্স খোলা হয়। কিন্তু ২৩ মে লটারি হওয়ার কথা থাকলেও লটারি করা হয়নি।

অনিবার্য কারণবসত মেয়র হায়দার গনি খান পলাশ ১৯ দিন পিছিয়ে ১১ জুন লটারির দিন ধার্য করেন। এদিকে প্রথম পর্যায়ের ৬০ টি দোকান বরাদ্দ দেয়ার পর দ্বিতীয় পর্যায়ের ১৩ টি দোকান বরাদ্দের কথা বলা হয়েছিল।

পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা জায়েদ হোসেনের কাছে ১৩ টি দোকান কিভাবে বন্টন করা হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বৈধ ভাবেই দ্বিতীয় পর্যায়ের ১৩ টি দোকান বরাদ্দ করা হবে। আপনারা জানতে পারবেন।

গত ৪ জুন পৌর ভবনে জায়েদ হোসেনের চেম্বারে তিনি এ কথা বলেন। ১১ জুন মঙ্গলবার প্রথম পর্যায়ের ৬০ টি দোকানের সাথে দ্বিতীয় পর্যায়ের ১৩ দোকানের লটারি হবে। অথচ দ্বিতীয় পর্যায়ের ১৩ দোকান বরাদ্দের সিডিউল কখন বিক্রি করা হলো কত গুলি সিডিউল বিক্রি হলো কবে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেয়া হলো পৌরসভার কতিপয় কর্মকর্তা কর্মচারিসহ কেউই জানেন না। ফলে পৌর মেয়রের এ ধরনের কর্মকান্ডে যশোরবাসীসহ ব্যবসায়িরা ক্ষুব্ধ হয়েছেন। এমনকি দ্বিতীয় পর্যায়ের ১৩ টি দোকান বরাদ্দের কতগুলি সিডিউল বিক্রি হয়েছে বা হয়নি তাও গোপন করা হয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ২৩ মে ভোরের কাগজ ও দৈনিক রানারে দ্বিতীয় পর্যায়ের ১৩টি দোকান বরাদ্দের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। পরবর্তীতে আবার ৩ জুন দৈনিক রানারে এর সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।

কিন্ত যে দুইটি কাগজে দ্বিতীয় পর্যায়ের ১৩টি দোকান বরাদ্দের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয় ওই দুইটি কাগজ বাজারে ছাড়া হয়নি। পৌর কর্তৃপক্ষ ও পত্রিকা কর্তৃপক্ষ ওই দিনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত কাগজ বাজারে ছাড়া বন্ধ রাখেন।

ইতিমধ্যে ১১ জুন মঙ্গলবার সকালে পৌরসভার হল রুমে কথিত লটারির মাধ্যমে পৌরমেয়র হায়দার গনি খান পলাশ ও ১২ জন কাউন্সিলর ১৩ টি দোকান অবৈধভাবে ভাগবাটোয়ারার কাজ সম্পন্ন করেছেন।

পৌরমেয়রের সাথে অবৈধভাবে ভাগবাটোয়ারার কাজে জোরালো ভূমিকা রেখেছেন পৌরসভার ঘোপ ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মকছিমুল বারি অপু।
এদিকে সরকারি গেজেট ভুক্ত পৌর সভার ৫ সদস্যের একটি টেন্ডার কমিটি আছে।

ওই টেন্ডার কমিটির সভাপতি পৌর মেয়র হায়দার গনি খান পলাশ। সদস্য সচিব নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পৌরসভার প্রধান নির্বাহি কর্মকর্তা নাবিদ হোসেন।

এ ছাড়া কমিটিতে রয়েছেন জেলা প্রশাসকের একজন প্রতিনিধি, সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আলমগীর কবির সুমন ও পৌর সভার নির্বাহি প্রকৌশলী এস এম শরীফ হাসান।

এই ৫ সদস্যের মধ্যে অধিকাংশ সদস্যই জানেন না ১৩ দোকান বরাদ্দের বিজ্ঞপ্তি কোন দিন প্রকাশ করা হয়েছে।

৫ সদস্যের কমিটির সদস্য সচিব নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পৌরসভার প্রধান নির্বাহি কর্মকর্তা নাবিদ হোসেনের কাছে ১৩ টি দোকন অবৈধ ভাবে বরাদ্দ ও বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের বিষয়ের জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না।তিনি নির্বাচনি কাজে খুলনায় ছিলেন।

Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Telegram Email
banglarbhore
  • Website

Related Posts

১৫ বছর ধরে দেশে চলেছে স্বৈরশাসন

নভেম্বর ১৩, ২০২৫

পৌর নাগরিক কমিটি যশোরের সভা অনুষ্ঠিত

নভেম্বর ১৩, ২০২৫

বাসে অগ্নিসংযোগ, ককটেল উদ্ধারসহ নানা ঘটনায় যশোরে আ.লীগের লকডাউনের প্রথম দিন পার

নভেম্বর ১৩, ২০২৫
Leave A Reply Cancel Reply

You must be logged in to post a comment.

সম্পাদক ও প্রকাশক : সৈয়দ আবুল কালাম শামছুদ্দীন

উপদেষ্টা সম্পাদক : হারুন অর রশীদ

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : মেজর (অব.) এবিএম আমিনুল ইসলাম

ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : ডিডি এনএসআই (অব.) মুফাজ্জেল হোসেন

নির্বাহী সম্পাদক : সৈয়দা নাজমুন নাহার শশী

প্রকাশক কর্তৃক মান্নান প্রিন্টিং প্রেস এর তত্ত্বাবধানে সম্পাদকীয় কার্যালয় ডি-৩০ নতুন উপশহর এবং বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৩৯ মুজিব সড়ক, যশোর থেকে প্রকাশিত।

মোবাইল: ০১৯০১-৪৬০৫১০-১৯ | ফোন: ০২৪৭৮৮৫১৩৮৬

ই-মেইল: banglarbhorenews@gmail.com

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.