Close Menu
banglarbhore.com
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
Facebook X (Twitter) Instagram
শিরোনাম:
  • মার্কসবাদী চিন্তাবিদ দাউদ হোসেনের দাফন সম্পন্ন
  • তরিকুল ইসলাম স্মৃতি ফুটবল শেষ আটে কাশিমপুর ও রামনগর
  • যশোরস্থ সাতক্ষীরা কল্যাণ সমিতির মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
  • জাসদের উদ্যোগে নারীনেত্রী নুরজাহানের স্মরণসভা
  • বাংলাদেশ পৌর কর্মচারী ফেডারেশন খুলনা বিভাগীয় কমিটি গঠন
  • যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
  • স্থলপথে ভারত ভ্রমণে আয় ১৫০ কোটি টাকা
  • নেই সংযোগ সড়ক, কাজে আসছে না কোটি টাকার সেতু
Facebook X (Twitter) Instagram
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
banglarbhore.combanglarbhore.com
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
রবিবার, নভেম্বর ২৩
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
banglarbhore.com
হোম

আট কি.মি. দূরত্বে সবজির দাম হয়ে যাচ্ছে দ্বিগুণ

banglarbhoreBy banglarbhoreনভেম্বর ২৮, ২০২৩No Comments
Facebook Twitter Pinterest LinkedIn WhatsApp Reddit Tumblr Email
Share
Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

নিজস্ব প্রতিবেদক
কৃষকের খেতের সবজির মূল্য আর বাজারের খুচরা দামের ফারাক আকাশ-পাতাল। ৮ কিলোমিটার দূরত্বে কোনো কোনো সবজির দাম দ্বিগুণ হয়ে যাচ্চে ভোক্তার হাতে। বিশেষ করে হরতাল-অবরোধের অজুহাতে প্রান্তিক কৃষকদের ঠকাচ্ছেন পাইকার ব্যবসায়ীরা।
এতে ফঁড়িয়াদের পোয়া বারো। ন্যায্য মূল্য না পেয়ে কৃষকরা হতাশ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
দেশের দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলের সর্ববৃহৎ সবজির মোকাম যশোরের সাতমাইল ও যশোর শহরের বিভিন্ন কাঁচাবাজার ঘুরে এসব তথ্য মিলেছে।
কৃষকরা জানিয়েছেন, হরতাল-অবরোধসহ নানা অজুহাতে তাদের সবজির ন্যায্য মূল্য দিচ্ছেন না ব্যাপারীরা। ফলে নিরুপায় হয়ে মোকামের ব্যাপারীদের কাছে কম দামে সবজি বিক্রি করে বাড়ি ফিরতে হচ্ছে।
গত রবিবার সাতমাইল সবজির মোকামে দেখা যায়, শীতকালীন সবজির মধ্যে সবচেয়ে বেশি বাজারে উঠেছে মূলা। পাশাপাশি ফুলকপি, পাতাকপি, শিম, পালংশাক, বেগুন, লাউ বেগুনসহ নানা সবজির সমারোহ।
যশোর সদর উপজেলার সাতমাইল এলাকার হরিপুর গ্রামের সোলাইমান মোল্লা ৮ মণ মূলা নিয়ে মোকামে আসেন। তিনি জানান, হাটে আসার পর ব্যাপারীরা তার মূলার সর্বোচ্চ দাম
বলেছে ৮ টাকা কেজি। বাধ্য হয়ে ওই দামে মূলা বিক্রি করে বাড়ি ফিরছি। অথচ যশোর শহরের বিভিন্ন বাজারে এই মূলা বিক্রি হচ্ছে ১৮ টাকা কেজি।
এছাড়াও এ মোকামে চাষিদের ফুলকপি বিক্রি করতে হচ্ছে প্রতি কেজি ২০/২৫ টাকা, পাতাকপি ১৫/১৬, পালংশাক ৭/ ৮ টাকা, বেগুন ১৮/২০ টাকা, প্রতি লাউ ১৫/১৮ টাকা।
অথচ যশোর শহরের বিভিন্ন কাঁচাবাজারে ফুল কপি ৪৫/৫০, পাতাকপি ২৫, পালংশাক ১৫, বেগুন ৪০/৪৫ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। আর লাউ প্রতিটি ২৫/৩০ টাকায় কিনতে হচ্ছে
ভোক্তাদের।
ঝনঝনিয়া গ্রাম থেকে ২ মণ পাতাকপি নিয়ে মোকামে আসেন কৃষক হামিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘গত সপ্তাহ খানেক আগে পাতাকপির দাম ছিল কেজি প্রতি ২৫ থেকে ৩০ টাকা। ব্যাপারীরা নানা বৃষ্টি, হরতাল-অবরোধসহ নানা অজুহাতে ১৫/১৬ টাকা কেজি দরে আমাদের কাছ থেকে পাতাকপি ক্রয় করছে। এ ভাবে দাম চললে বিঘা প্রতি আমাদের ৮-১০ হাজার
টাকা লোকসান গুনতে হবে।
সাহবাসপুর গ্রামের কৃষক সেলিম হোসেন বলেন, মাঠ থেকে সবজি নিয়ে মোকামে গেলে নানা অজুহাতে দাম পাই না।
আমাদের চোখের সামনে ব্যাপারীরা কম দামে সবজি কিনে বেশি দামে খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে। আর খুচরা ব্যবসায়ীরা ভোক্তার কাছে আরও বেশি দামে বিক্রি করেন। ফলে
কৃষকদের লোকসান গুনতে হয়। লাভবান হয় ফঁড়িয়া আর খুচরা ব্যবসায়ীরা। পকেট কাটে ভোক্তাদেরও।
বারীনগরের সবজি চাষি রুহুল আমিন বলেন, এক সপ্তাহের ব্যবধানে সব সবজির দাম কেজি প্রতি ১৫-২০ টাকা কমেছে।
লাউ, বেগুন, পাতাকফি, ফুলকপি সবকিছুর দাম কম। কৃষকদের শেষ করে অন্যান্য ব্যবসায়ীরা লাভবান হচ্ছে।
মরিচ চাষি মির্জাপুর গ্রামের রাসেল আহমেদ বলেন, ‘আমরা তো কাঁচামরিচ প্রতি কেজি ৪০-৫০ টাকা দরে বিক্রি করছি।
কিন্তু খুচরা বাজারে গিয়ে দেখছি কাঁচামরিচের দাম প্রতি কেজি ১০০-১২০ টাকা। তাহলে লস আমাদের হচ্ছে, আর হাতবদলের কারণে লাভ হচ্ছে ব্যাপারী এবং খুচরা ব্যবসায়ীদের।’
এদিকে ব্যাপারীরা বলছেন, হরতাল-অবরোধে সবজিবাহী ট্রাক যশোর থেকে সবজি নিয়ে দূরের জেলা গুলোতে যেতে চায় না।
সেক্ষেত্রে তাদের ট্রাক ভাড়া ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা বেশি দেয়া লাগছে। একদিকে পরিবহন খরচ বেড়ে যাওয়া অন্যদিকে শীতকালীন সবরকমের সবজি বাজারে উঠে যাওয়ায় সবজির দাম কমেছে।
সাতমাইল সবজির মোকামের ব্যাপারী তুহিন হোসেন বলেন, বগুড়া ও ঈশ্বরদীর মূলা এখন বাজারে। এজন্য যশোর অঞ্চলের উৎপাদিত মূলার দাম কমে গেছে। চাহিদা কমে যাওয়ায় মূলার দাম ১৫-২০ টাকা কমেছে।
আর এক ব্যাপারী দেলোয়ার রহমান বলেন, হরতাল-অবরোধের কারণে ট্রাকওয়ালারা সবজি নিয়ে যেতে চায় না। বেশি ভাড়া চায়। পরিবহন খরচ বেশি হওয়ায় আমাদের কম দামে সবজি কিনতে হচ্ছে।
পলাশ হাসান নামে আরেক ব্যাপারী বলেন, পরিবহন খরচ এখন ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা বেশি লাগছে। খরচ পোষাতে সবজি কিনতে হচ্ছে। তা বাদে এখন সবরকমের শীতকালীন সবজি বাজারে ভরপুর উঠে যাওয়ায় সবরকম সবজির দাম কমেছে।
যশোরের বড় বাজারের খুচরা ব্যবসায়ী প্রদীপ বিশ^াস জানান, ‘আমরা আড়ৎ থেকে মাল কিনি। যেরকম দামে কিনি, তার থেকে একটু বেশি দামে বিক্রি করি। আড়তে দাম কমলে আমরাও কম দামে বিক্রি করি।
এদিকে যশোরের বড় বাজারের আড়ৎদার আলমগীর হোসেন বলেন, পাইকার ব্যবসায়ীরা পণ্যের রেট দিয়ে দেন। আমরা মণ প্রতি একটা কমিশন পায়। আমাদের ঘর-শ্রমিক ব্যয় বাবদ কমিশন নিয়ে থাকি।

Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Telegram Email
banglarbhore
  • Website

Related Posts

মার্কসবাদী চিন্তাবিদ দাউদ হোসেনের দাফন সম্পন্ন

নভেম্বর ২২, ২০২৫

তরিকুল ইসলাম স্মৃতি ফুটবল শেষ আটে কাশিমপুর ও রামনগর

নভেম্বর ২২, ২০২৫

যশোরস্থ সাতক্ষীরা কল্যাণ সমিতির মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

নভেম্বর ২২, ২০২৫
Leave A Reply Cancel Reply

You must be logged in to post a comment.

সম্পাদক ও প্রকাশক : সৈয়দ আবুল কালাম শামছুদ্দীন

উপদেষ্টা সম্পাদক : হারুন অর রশীদ

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : মেজর (অব.) এবিএম আমিনুল ইসলাম

ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : ডিডি এনএসআই (অব.) মুফাজ্জেল হোসেন

নির্বাহী সম্পাদক : সৈয়দা নাজমুন নাহার শশী

প্রকাশক কর্তৃক মান্নান প্রিন্টিং প্রেস এর তত্ত্বাবধানে সম্পাদকীয় কার্যালয় ডি-৩০ নতুন উপশহর এবং বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৩৯ মুজিব সড়ক, যশোর থেকে প্রকাশিত।

মোবাইল: ০১৯০১-৪৬০৫১০-১৯ | ফোন: ০২৪৭৮৮৫১৩৮৬

ই-মেইল: banglarbhorenews@gmail.com

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.