Close Menu
banglarbhore.com
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
Facebook X (Twitter) Instagram
শিরোনাম:
  • অবশেষে চলেই গেলেন ওসমান হাদি
  • তালায় আমবাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
  • অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২ : যশোরে আরো ১৫ আ.লীগের নেতাকর্মী আটক, তিনদিনে ৫২
  • যশোরে দুই দিনে ১১ প্রার্থীর মনোনয়ন সংগ্রহ, প্রার্থীদের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের সংশয়
  • মণিরামপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের মূল স্রোতধারায় অন্তর্ভুক্তিতে সেমিনার
  • যশোরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ৫ প্রার্থীর মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ
  • যশোরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও জাতীয় প্রবাসী দিবস পালিত
  • ঝিনাইদহ-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর মনোনয়নপত্র সংগ্রহ
Facebook X (Twitter) Instagram
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
banglarbhore.combanglarbhore.com
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
শুক্রবার, ডিসেম্বর ১৯
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
banglarbhore.com
দক্ষিণ-পশ্চিম

পৌর হেরিটেজ মার্কেট : মেয়র ও কাউন্সিলরদের ভাগবাটোয়ার পরিকল্পনা

banglarbhoreBy banglarbhoreজুন ১০, ২০২৪No Comments
Facebook Twitter WhatsApp
Share
Facebook Twitter LinkedIn

বাংলার ভোর প্রতিবেদক

যশোর পৌরসভার হেরিটেজ মার্কেটের দোকান বরাদ্দে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। ৭৩ টি দোকানের মধ্যে প্রথম পর্যায়ে ৬০ টি দোকান টেন্ডারের মাধ্যমে বরাদ্দের কথা বলা হলেও তা করা হয়নি। এ ছাড়া দ্বিতীয় পর্যায়ের ১৩ টি দোকান বরাদ্দ নিয়ে চলছে নানা ধরনের তালবাহানা ও ছলচাতুরি। পৌর মেয়রসহ ১২জন কাউন্সিলরের মধ্যে অবৈধভাবে ১৩ টি দোকান ভাগবাটোয়ারার পরিকল্পনা চলছে। আর এই অবৈধ ভাগবাটোয়ারাকে বৈধতা দিতে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেয়া হলেও সেসব পত্রিকা মার্কেটে ছাড়া হয়নি। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশেও দুর্নীতির আশ্রয় গ্রহণ করা হয়েছে।

পৌরসভার একাধিক সূত্র ও বিভিন্ন মাধ্যমে খোঁজ খবর নিয়ে জানা যায়, ২০১৮ সালে এশিয়ান ডেভলপমেন্ট ব্যাংকের অর্থায়নে পৌরসভার হেরিটেজ মার্কেটের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। এতে ব্যয় হয় ২০ কোটি ৮১ লাখ টাকা। নির্মাণ কাজ শেষ হয় ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে। মার্কেটটিতে রয়েছে ৭৩টি দোকান। দোকানের আয়তন ১০০ বর্গফুট থেকে ১৪০ বর্গফুট। প্রথম পর্যায়ে মার্কেটের ৬০ টি দোকান বরাদ্দের জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়। সিডিউলের মূল্য নির্ধারণ করা হয় ৩ হাজার টাকা। ২৩ এপ্রিল থেকে সিডিউল বিক্রি শুরু করা হয়। সিডিউল বিক্রির শেষ তারিখ নির্ধারণ করা হয় ১২ মে পর্যন্ত।

এরপর ১৩ মে জমাদান ও টেন্ডার খোলার তারিখ নির্ধারণ করা হয়। নির্দিষ্ট দিনে প্রথম পর্যায়ের টেন্ডার বক্স খোলা হয়। কিন্তু ২৩ মে লটারি হওয়ার কথা থাকলেও লটারি করা হয়নি। অনিবার্য কারণবশত মেয়র হায়দার গনি খান পলাশ ১৯ দিন পিছিয়ে ১১ জুন লটারির দিন ধার্য করে। এদিকে প্রথম পর্যায়ের ৬০ টি দোকান বরাদ্দ দেয়ার পর দ্বিতীয় পর্যায়ের ১৩ টি দোকান বরাদ্দের কথা বলা হয়েছিল। পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা জায়েদ হোসেনের কাছে ১৩টি দোকান কিভাবে বন্টন করা হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বৈধ ভাবেই দ্বিতীয় পর্যায়ের ১৩ টি দোকান বরাদ্দ করা হবে।

আপনারা জানতে পারবেন। গত ৪ জুন পৌর ভবনে জায়েদ হোসেনের চেম্বারে তিনি এ কথা বলেন। এরপর ৯ জুন আবার জায়েদ হোসেনের চেম্বারে গেলে তিনি বলেন দ্বিতীয় পর্যায়ের দোকান বরাদ্দের টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়েছে।

আমি জানি না। ৮ জুন রাতে আমাকে জানানো হয়েছে। প্রথম পর্যায়ের ৬০ টি দোকানের সাথে দ্বিতীয় পর্যায়ের ১৩ দোকানের লটারি হবে। অথচ দ্বিতীয় পর্যায়ের ১৩ দোকান বরাদ্দের সিডিউল কখন বিক্রি করা হলো কতগুলি সিডিউল বিক্রি হলো কবে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেয়া হলো পৌরসভার কতিপয় কর্মকর্তা কর্মচারিসহ যশোরবাসির কেউই জানেন না।

ফলে যশোর বাসি এতে প্রচন্ড ক্ষুব্ধ হয়েছেন। এমনকি দ্বিতীয় পর্যায়ের ১৩ টি দোকান বরাদ্দের কতগুলি সিডিউল বিক্রি হয়েছে বা হয়নি তাও গোপন করা হয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ২৩ মে ভোরের কাগজ ও দৈনিক রানারে দ্বিতীয় পর্যায়ের ১৩টি দোকান বরাদ্দের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।

পরবর্তীতে আবার ৩ জুন দৈনিক রানারে এর সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। কিন্ত যে দুইটি কাগজে দ্বিতীয় পর্যায়ের ১৩টি দোকান বরাদ্দের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয় ওই দুইটি কাগজ বাজারে ছাড়া হয়নি। পৌর কর্তৃপক্ষ ও পত্রিকা কর্তৃপক্ষ ওই দিনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত কাগজ নিজেরা গুপ্তি করে বাজারে ছাড়া বন্ধ রাখে।

অভিযোগ উঠেছে পৌর মেয়র হায়দার গনি খান পলাশ ও ১২ জন কাউন্সিলর মিলে ১৩ টি দোকান অবৈধভাবে নিজেদের মধ্যে ভাগবাটোয়ারা করে নেয়ার পরিকল্পনা করেছেন। পৌরমেয়রের সাথে অবৈধভাবে ভাগবাটোয়ারার কাজে জোরালো ভূমিকা রাখছেন পৌরসভার ঘোপ ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মকছিমুল বারি অপু।

এদিকে সরকারি গেজেটভুক্ত পৌরসভার ৫ সদস্যের একটি টেন্ডার কমিটি আছে। ওই টেন্ডার কমিটির সভাপতি পৌর মেয়র হায়দার গনি খান পলাশ। সদস্য সচিব নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পৌরসভার প্রধান নির্বাহি কর্মকর্তা নাবিদ হোসেন।

এ ছাড়া কমিটিতে রয়েছেন জেলা প্রশাসকের একজন প্রতিনিধি, সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আলমগীর কবির সুমন ও পৌরসভার নির্বাহি প্রকৌশলী এসএম শরীফ হাসান।

৫ সদস্যের কমিটির সদস্য সচিব নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পৌরসভার প্রধান নির্বাহি কর্মকর্তা নাবিদ হোসেনের কাছে ১৩ টি দোকান অবৈধভাবে বরাদ্দ ও বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের বিষয়ের জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না। তিনি নির্বাচনি কাজে খুলনায় ছিলেন।

Follow on Facebook
Share. Facebook Twitter WhatsApp Copy Link

Related Posts

অবশেষে চলেই গেলেন ওসমান হাদি

ডিসেম্বর ১৮, ২০২৫

তালায় আমবাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

ডিসেম্বর ১৮, ২০২৫

অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২ : যশোরে আরো ১৫ আ.লীগের নেতাকর্মী আটক, তিনদিনে ৫২

ডিসেম্বর ১৮, ২০২৫

সম্পাদক ও প্রকাশক : সৈয়দ আবুল কালাম শামছুদ্দীন

উপদেষ্টা সম্পাদক : হারুন অর রশীদ

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : মেজর (অব.) এবিএম আমিনুল ইসলাম

ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : ডিডি এনএসআই (অব.) মুফাজ্জেল হোসেন

নির্বাহী সম্পাদক : সৈয়দা নাজমুন নাহার শশী

প্রকাশক কর্তৃক মান্নান প্রিন্টিং প্রেস এর তত্ত্বাবধানে সম্পাদকীয় কার্যালয় ডি-৩০ নতুন উপশহর এবং বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৩৯ মুজিব সড়ক, যশোর থেকে প্রকাশিত।

মোবাইল: ০১৯০১-৪৬০৫১০-১৯ | ফোন: ০২৪৭৮৮৫১৩৮৬

ই-মেইল: banglarbhorenews@gmail.com

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.