বাংলার ভোর প্রতবিদেক
যশোরে বষৈম্যবরিোধী ছাত্র আন্দোলন ঘরিে অগ্নসিংযোগ ও হতাহতরে ঘটনায় শোকরে মাতম বরিাজ করছে জনোরলে হাসপাতাল চত্বর।ে নহিতদরে খোঁজে হাসপাতাল চত্বরে এসে ভড়ি করতে দখো যায় স্বজনদরে। এসময় কান্নায় ভঙ্গেে পড়ে হাসপাতালে আগত স্বজন ও সাধারণ শক্ষর্িাথীরা। শহররে বশে কছিু এলাকায় অগ্নদিগ্ধ হয়ে মারা গছেে বশে কছিু মানুষ।
সোমবার বকিলেে যশোর জনোরলে হাসপাতাল চত্বরে গয়িে দখো যায় স্বজনদরে আহাজার।ি একরে পর এক অ্যাম্বুলন্সে, ইজবিাইক, রকিসা, মোটরসাইকলেে করে আহতদরে আননে ফায়ার র্সাভসি, ছাত্রসহ সাধারণ মানুষরো। এসময় দখো গছেে আহতরে প্রাণ বাঁচাতে সাধারণ শক্ষর্িাথীরা মানব চইেন করে সড়কসহ হাসপাতাল চত্বর নয়িন্ত্রণে রাখ।ে স্বজনদরে খুঁজে না পয়েে অনকেজন হাসপাতালরে র্মগরে সামনে কান্নায় ভঙ্গেে পড়নে। র্মগরে ভতিরে গয়িে অনকেজন তাদরে স্বজনদরে খুজে না পয়েে হাসপাতালরে ওর্য়াডে ওর্য়াডে ঘুরে বড়োন। কউে কউে তাদরে স্বজনদরে খুঁজে পলেওে অনকেজন তাদরে স্বজনদরে না পয়েে অপক্ষো করতে থাকনে।
এদকি,ে অগ্নসিংযোগ ও হতাহতরে ঘটনায় অন্তত নহিত হয়ছেনে ১৩ জন। হাসপাতাল সুত্রে জানা গছে,ে এখনও র্পযন্ত ১৩ জন নহিত এবং আহত হয়ছেে অন্যন্ত ৩০ জন। তবে নহিত ও আহতরে সংখ্যা বাড়তে পারে বলে জানা যাচ্ছ। হাসপাতালরে র্মগে এখনও অজ্ঞতনামা লাশ পড়ে আছ।ে হাসপাতাল কতৃপক্ষ হমিশমি খাচ্ছে আহতদরে সবো দতি।
পুরো সদর হাসপাতাল চত্বর জুড়ে শোকরে মাতম বয়ে যাচ্ছ।ে নহিতরে স্বজনরা আহাজারি করছ।
সরকারি স্থাপনা ভাংচুর ও অগ্নসিংযোগরে ঘটনায় দুঃখপ্রকাশ করছেনে সাধারণ শক্ষর্িাথীরা। হাসপাতাল চত্বরে একাধকি সাধারণ শক্ষর্িাথী দুঃখ প্রকাশ করে বলনে, সাধারণ ছাত্ররা আন্দোলন করে দশেে নতুন ইতহিাস গড়ছে।ে তবে এই বজিয়রে আনন্দ অনকোংশে মলনি হয়ে গলে এতগুলো লাশরে কারণ।ে