Close Menu
banglarbhore.com
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
Facebook X (Twitter) Instagram
শিরোনাম:
  • ‘বাউল গানে গানে বাউল শিল্পী আবুল সরকারের মুক্তির দাবিতে যশোরে মানববন্ধন’  
  • উর্ধ্বমুখি আলুর বাজারে নামছে সবজি ও মাছের দাম
  • যশোরে আত-তাওহীদ ইসলামী কমপ্লেক্স মাদরাসার সদস্য সম্মেলন ও খুতবা অনুষ্ঠিত
  • ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে যশোরও, এত বড় ভূমিকম্প দেখেনি অনেকেই
  • তরিকুল ইসলাম স্মৃতি ফুটবল : উপশহররের কোয়ার্টার নিশ্চিত জিতেছে ইছালী ও চাঁচড়া 
  • মণিরামপুরে ধানের শীষ প্রত্যাশী কামরুজ্জামান শাহীনের মোটরসাইকেল শোডাউন
  • রাজশাহীতে ইয়াভ ফাউন্ডেশন ও সারভাইভাল পাথ’র সেমিনার অনুষ্ঠিত
  • যশোরে জামায়াতের যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত
Facebook X (Twitter) Instagram
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
banglarbhore.combanglarbhore.com
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
শনিবার, নভেম্বর ২২
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
banglarbhore.com
দক্ষিণ-পশ্চিম

ভরা মৌসুমে ভারতীয় চাল আমদানি তবুও যশোরে কমছে না দাম

banglarbhoreBy banglarbhoreজানুয়ারি ২, ২০২৫No Comments
Facebook Twitter Pinterest LinkedIn WhatsApp Reddit Tumblr Email
Share
Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

বাংলার ভোর প্রতিবেদক
যশোরে চালের মূল্য ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। নতুন আমন ধান ঘরে উঠলেও দাম কমছে না। ধানের এই ভরা মৌসুমে দেশের সর্ববৃহৎ স্থলবন্দর যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি হচ্ছে ভারতীয় চাল। তারপরও খুচরা বাজারে কমছে না দাম। চলতি মৌসুমে ধানের দাম বেশি, যে কারণে কমছে না চালের দাম-এমনটাই বলছেন অটোরাইস মিল মালিক ও ধান ব্যবসায়ীরা। আমদানিকারকদের মতে, ভারতে চালের দাম বেশি, এ কারণে আমদানিকৃত চাল কম দামে বাজারে বিক্রি করা সম্ভব হচ্ছে না। ভরা মৌসুমেও কম দামে চাল না কিনতে পেরে ক্ষুব্ধ সাধারণ মানুষ। এই অঞ্চলে শক্তিশালী সিণ্ডিকেট গড়ে ওঠায় চালের মূল্য কমছে না বলে মনে করছেন সাধারণ ক্রেতারা। বিশেষ করে চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে নজরদারির ব্যবস্থা না থাকায় মূল্য কমছে না বলে মত তাদের।

যশোরাঞ্চলে সিংহভাগ ধানের উৎপাদন হয়ে থাকে। চলতি মৌসুমে এই অঞ্চলে ২১ হাজার ৪৭০ হেক্টর জমিতে আমন চাষ হয়েছে। ৮০ শতাংশ ধান ইতোমধ্যে কাটা হয়ে গেছে। এবার ধানের বাজার চড়া। ১৩৫০ থেকে ১৪৫০ টাকা মনে দাম পাচ্ছেন কৃষক। এ অঞ্চলের বেশ কয়েকটি অটোরাইস মিল ঘুরে দেখা যায়, এখনো ধান কিনতে পারেননি মিল মালিকরা। কৃষকেরা তাদের ধান বাজারজাত করতে পারেননি এখনো। তবে মিল মালিকরা অন্য জেলা থেকে ৩২-৩৪ টাকা কেজি দরে ধান কিনছেন। এসব ধান থেকে চাল প্রস্তুত করতে দাম পড়ছে ৫২ টাকা। দেশের বাজারে দাম স্বাভাবিক রাখতে বিনা শুল্কে ভারত থেকে চাল আমদানির অনুমতি দেয় সরকার। ১৭ নভেম্বর ভারত থেকে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে চাল আমদানি শুরু হয়। এক মাসে এই বন্দর দিয়ে ৪ হাজার ৫০০ টন ভারতীয় চাল আমদানি হয়েছে। এসব চাল ৪১০ মার্কিন ডলারে আমদানি করা হচ্ছে। তবে বেনাপোল কাস্টমস কর্তৃপক্ষ বন্দরে জোর করে প্রতি টন চাল ৪৫০ মার্কিন ডলারে শুল্কায়ন করায় মূল্য বাড়ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। তবে একই মোটা চাল সাতক্ষীরার ভোমরা কাস্টমস হাউজে শুল্কায়ন হচ্ছে প্রতি টন ৪১০ মার্কিন ডলারে।

দেশে আমন ধানের বাম্পার ফলন এবং পর্যাপ্ত ভারতীয় চাল আমদানি হলেও তার কোনো প্রভাব পড়েনি এ অঞ্চলের খুচরা বাজারে। ভারত থেকে আমদানিকৃত স্বর্ণা চাল-৫ বাজারে বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৫৪-৫৫ টাকায়। আর দেশি মিনিকেট, নাজিরশাইল চাল বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি দরে। ভরা মৌসুমে কম দামে চাল কিনতে না পেরে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন সাধারণ ক্রেতারা।

যশোর বড় বাজারে চাল কিনতে আসা নজরুল ইসলাম বাংলার ভোরকে বলেন, ‘এখন ধানের মৌসুম, আবার ভারত থেকে গাড়ি-গাড়ি চাল আমদানি হচ্ছে। তারপরও চালের দাম কমছে না কেন? প্রতিবছর এ সময় নতুন ধান উঠলে বাজারে চালের দাম অনেক কমে যায়। কিন্তু এবার বাজারের চিত্র উল্টো।’

আরেক চাল ক্রেতা আতাউর রহমান বাংলার ভোরকে বলেন, ‘দেশে পর্যাপ্ত ধানের আবাদ হয়েছে। তারপরও দাম কমছে না কেন? আমরা গরিব মানুষ, দাম না কমলে কীভাবে চলব? হয়তো সিণ্ডিকেটের কারণে দাম কমছে না। তাই আমি মনে করি, প্রশাসন বাজারে নজরদারি করলে দাম অনেকটা কমে যাবে।’

বড় বাজারের চাল ব্যবসায়ী মোশারফ হোসেন বাংলার ভোরকে বলেন, বাজারে এখনো নতুন চাল আসেনি। কিছুদিনের মধ্যেই নতুন চাল বাজারে আসবে। আমরা ভারত থেকে আমদানিকৃত স্বর্ণা-৫ চাল ৫৪ টাকা কেজি দরে পাইকারি কিনছি। তা ৫৫ টাকা কেজি দরে খুচরা বিক্রি করছি। বাজারে দেশি মিনিকেট ও সম্পাকাটারি চাল ৭১ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে। তবে বেচাবিক্রি অনেকটা কম। নতুন চাল বাজারে আসলে স্বাভাবিক হবে চালের দাম।

চাল আমদানিকারক মাহবুব আলম বাংলার ভোরকে বলেন, ধীরগতিতে চলছে চাল আমদানি। সরকার প্রথমে ১৭ নভেম্বর থেকে ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত মাত্র ২৩ দিন সময় বেঁধে দেয় ৩ লাখ ৯২ হাজার টন চাল আমদানির। পরে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় বাড়ায় সরকার। তবে বাকি কয়েকদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে ভারত থেকে চাল আমদানি হবে। শিগগিরই হয়তো চালের দাম কমে আসবে।

বেনাপোল আমদানি-রপ্তানি সমিতির সভাপতি মহসিন মিলন বাংলার ভোরকে বলেন, ‘বাংলাদেশে চালের ঘাটতির আশঙ্কায় সরকার ভারত থেকে চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে। বেনাপোল বন্দরসহ বিভিন্ন বন্দর দিয়ে পর্যাপ্ত চাল আমদানি হচ্ছে। তারপরও দাম কমছে না কেন এ প্রশ্ন আমারও! মনে হয় বড় একটা সিণ্ডিকেট কাজ করছে। যে কারণে বাজারে চালের দাম কমছে না। ভোক্তা অধিকার যদি ঠিকমতো বাজার নজরদারি করে তাহলে দাম কমতে পারে।’ তিনি আরও বলেন, গেল বছরের গত ১৭ নভেম্বর থেকে ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই বন্দরে ৪ হাজার ৫০০ টন চাল আমদানি হয়েছে। এই চাল ৫৪ থেকে সাড়ে ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে। ভারতে শুল্ক কমানোর জন্য চালের দাম বৃদ্ধি করে দিয়েছে ভারতের রপ্তানিকারকরা। এই বন্দরে আমদানিকারকদের অনেকেরই চালের এলসি (ঋণপত্র) করা আছে। এসব চাল আমদানি হলে দাম অনেকটা কমে আসবে বলে আশা করছি।

বেনাপোল কাস্টমসের অতিরিক্ত কমিশনার (রাজস্ব) শরীফুল ইসলাম বাংলার ভোরকে বলেন, ‘শুল্কমুক্তভাবে বেনাপোল বন্দরে ৪১০ ডলারে চাল আমদানি হচ্ছে। এক মাসে ৪ হাজার ৫০০ টন চাল আমদানি হয়েছে এই বন্দর দিয়ে। যেহেতু চাল একটি নিত্যপণ্য এবং দেশের বাজারে চাহিদা রয়েছে, সেহেতু আমরা কাস্টমসের সব কার্যক্রম দ্রুত সম্পন্ন করছি। বর্তমানে চাল আমদানির সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত।

চাল যশোর
Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Telegram Email
banglarbhore
  • Website

Related Posts

‘বাউল গানে গানে বাউল শিল্পী আবুল সরকারের মুক্তির দাবিতে যশোরে মানববন্ধন’  

নভেম্বর ২২, ২০২৫

উর্ধ্বমুখি আলুর বাজারে নামছে সবজি ও মাছের দাম

নভেম্বর ২১, ২০২৫

যশোরে আত-তাওহীদ ইসলামী কমপ্লেক্স মাদরাসার সদস্য সম্মেলন ও খুতবা অনুষ্ঠিত

নভেম্বর ২১, ২০২৫
Leave A Reply Cancel Reply

You must be logged in to post a comment.

সম্পাদক ও প্রকাশক : সৈয়দ আবুল কালাম শামছুদ্দীন

উপদেষ্টা সম্পাদক : হারুন অর রশীদ

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : মেজর (অব.) এবিএম আমিনুল ইসলাম

ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : ডিডি এনএসআই (অব.) মুফাজ্জেল হোসেন

নির্বাহী সম্পাদক : সৈয়দা নাজমুন নাহার শশী

প্রকাশক কর্তৃক মান্নান প্রিন্টিং প্রেস এর তত্ত্বাবধানে সম্পাদকীয় কার্যালয় ডি-৩০ নতুন উপশহর এবং বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৩৯ মুজিব সড়ক, যশোর থেকে প্রকাশিত।

মোবাইল: ০১৯০১-৪৬০৫১০-১৯ | ফোন: ০২৪৭৮৮৫১৩৮৬

ই-মেইল: banglarbhorenews@gmail.com

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.