বাংলার ভোর প্রতিবেদক
মাঘের শেষ লগ্নে যশোর শিল্পকলা একাডেমী প্রাঙ্গণ জুড়েই পুতুল পুতুল সোনামণিদের ব্যাপক উপস্থিতি। নানা সাজে সেজে নুপুর পায়ে মাতিয়ে তুলেছে গোটা মিলনায়তন। উপলক্ষ নৃত্য বিতান যশোরের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সংগঠনটির প্রতিষ্ঠার ৩২তম বর্ষপূর্তির এই আয়োজনে মিলনায়তন মঞ্চে ছিল মনোমুগ্ধকর নৃত্যানুষ্ঠান। গতানুগতিক কোন আলোচনা না রেখেই প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক সঞ্জীব চক্রবর্তীর শুভেচ্ছা বক্তব্যের মধ্য দিয়ে শুরু হয় নাচের পালা। প্রায় তিন ঘণ্টার অনুষ্ঠান উপভোগ করে দর্শক। প্রথমেই এক ঝাঁক শিশু শিল্পী ‘ধন ধান্যে পুষ্পে ভরা আমাদের এই বসুন্ধরা’ সংগীতের সাথে নৃত্য। শেষ হয় ‘আলোর পথযাত্রী… সংগীতের সাথে নৃত্য দিয়ে। ছোট বড় দেশ শতাধিক নৃত্য শিল্পী পরিবেশন করে ৩৭ টি নৃত্য। সুরের মূর্ছনায়, তবলার লহরীর সাথে ভারতনাট্যম, কত্থক, মনিপুরী, লোকজ ও সৃজনশীল সব নৃত্য সকলকেই মাতিয়ে রাখে।
মাঘের শেষ লগ্নে যশোর শিল্পকলা একাডেমী প্রাঙ্গণ জুড়েই পুতুল পুতুল সোনামণিদের ব্যাপক উপস্থিতি। নানা সাজে সেজে নুপুর পায়ে মাতিয়ে তুলেছে গোটা মিলনায়তন। উপলক্ষ নৃত্য বিতান যশোরের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সংগঠনটির প্রতিষ্ঠার ৩২তম বর্ষপূর্তির এই আয়োজনে মিলনায়তন মঞ্চে ছিল মনোমুগ্ধকর নৃত্যানুষ্ঠান। গতানুগতিক কোন আলোচনা না রেখেই প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক সঞ্জীব চক্রবর্তীর শুভেচ্ছা বক্তব্যের মধ্য দিয়ে শুরু হয় নাচের পালা। প্রায় তিন ঘণ্টার অনুষ্ঠান উপভোগ করে দর্শক। প্রথমেই এক ঝাঁক শিশু শিল্পী ‘ধন ধান্যে পুষ্পে ভরা আমাদের এই বসুন্ধরা’ সংগীতের সাথে নৃত্য। শেষ হয় ‘আলোর পথযাত্রী… সংগীতের সাথে নৃত্য দিয়ে। ছোট বড় দেশ শতাধিক নৃত্য শিল্পী পরিবেশন করে ৩৭ টি নৃত্য। সুরের মূর্ছনায়, তবলার লহরীর সাথে ভারতনাট্যম, কত্থক, মনিপুরী, লোকজ ও সৃজনশীল সব নৃত্য সকলকেই মাতিয়ে রাখে।