কেশবপুর পৌর প্রতিনিধি
কেশবপুরে হরমোনযুক্ত বিষাক্ত অপরিপক্ক কুল বিক্রি করছে অসাধু ব্যবসায়ীরা বলে অভিযোগ উঠেছে।
কেশবপুর পৌর শহরে স্বর্ণপট্টিতে বিভিন্ন প্রকার ফল বিক্রেতা সুব্রত কুন্ডু জানান, আমাদের অঞ্চলে সাধারণত পরিপক্ক কুল খাওয়ার উপযুক্ত সময় হলো ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ দিকে। উপজেলার ঘের ভেড়ির মালিকরা ঘেরের পাড়ে বাণিজ্যিকভাবে বিভিন্ন জাতের কুল চাষ করে থাকেন। তাছাড়া উপজেলার সর্বত্রই কুল চাষ করে থাকে। বিলখুকশিয়া বিলে হাজার হাজার বিঘার জমির ঘেরের পাড়ে বাণিজ্যিকভাবে কুল চাষ করে থাকে ঘের ব্যবসায়ীরা। এ বছর কুলের ভালো ফলন হয়েছে। অসাধু ব্যবসায়ীরা ঘেরের পাড়ে জমির মালিকদের কাছ থেকে পাইকারি দরে আগাম কুল বাগান কিনে থাকে। অতিরিক্ত মুনাফা লাভের আশায় ওই সকল অসাধু ব্যবসায়ীরা অপরিপক্ক কুল বাগানে বিষযুক্ত হরমোন স্প্রে করে ফলকে আকর্ষণী করে তুলে তা অধিক মূল্যে বাজারজাত করে চলেছে।
পৌর শহরে ফলবিক্রেতা সুব্রত কুন্ডু এ প্রতিনিধিকে বলেন, এই সকল কুল খাওয়ার উপযুক্ত সময় এখনো হয়নি। অসাধু পাইকারি ব্যবসায়ীরা অধিক লাভের আশায় বিষাক্ত হরমোন স্প্রে করা কুলবোরই খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করছে। এক কেজি নারকেল কুল ও আপেল কুল তারা বিক্রি করছে ১২০ টাকা। সচেতন ক্রেতা সাধারণ অপরিপক্ক কুল বাজারে বিক্রি বন্ধের দাবি জানিয়েছেন।
শিরোনাম:
- কোটচাঁদপুর সরকারি কলেজ ছাত্রশিবিরের নবীণবরণ
- হাইকোর্টের আদেশ উপেক্ষা : ফ্যাসিস্টের রিপ্লেসে ‘দখল’ যশোর সিটি ক্যাবল
- যশোরে যৌথ বাহিনীর অভিযান, অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
- মণিরামপুরের গৃহবধূকে আত্মহত্যা প্ররোচনা স্বামী-শ্বশুরের নামে চার্জশিট
- চোখে ‘শর্ষে ফুল’ দেখা সাজেদার এখন ফুলেল জীবন
- মৌমাছি স্কুলে পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সম্পন্ন
- যশোর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে কৃতি সংবর্ধনা
- সংগ্রামী রূপা খাতুনের সাবলম্বী হওয়ার গল্প