Close Menu
banglarbhore.com
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
Facebook X (Twitter) Instagram
শিরোনাম:
  • এম এ রশিদের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
  • যশোরে ২৫ কোটি টাকার শীতকালীন সবজির চারা বিক্রির লক্ষ্য
  • কেশবপুরে যুবদল নেতা উজ্জ্বলের দাফন সম্পন্ন 
  • যশোরে হত্যাচেষ্টা মামলায় আটক ৪
  • ছেলের নির্যাতনে পিতার মৃত্যুর অভিযোগ, জামাইয়ের মামলায় আড়াই মাস পর তোলা হলো বৃদ্ধের লাশ
  • মধ্যেরাতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় যশোরে আ’লীগ নেতা বাবুলসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা, আটক ২ 
  • যশোর জেলা জমঈয়ত শুব্বানের সভাপতি এনামুল, সেক্রেটারি হান্নান
  • ছোট ভাইয়ের বঁটির কোপে বড় ভাই নিহত
Facebook X (Twitter) Instagram
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
banglarbhore.combanglarbhore.com
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
সোমবার, ডিসেম্বর ৮
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
banglarbhore.com
দক্ষিণ-পশ্চিম

খুলনার ভোটের মাঠে নেই উৎসাহ-উৎসব

banglarbhoreBy banglarbhoreডিসেম্বর ৭, ২০২৩No Comments
Facebook Twitter Pinterest LinkedIn WhatsApp Reddit Tumblr Email
Share
Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

খুলনা অফিস
গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খুলনা-৩ আসনে প্রার্থী ছিলেন পাঁচজন। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ ২ লাখ ৩১ হাজার ৭১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার প্রতিদ্বন্দ্বি ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে জামায়াত নেতা মিয়া গোলাম পরওয়ার ৩২ হাজার ৯৫ ভোট পেয়েছিলেন। হাতপাখা প্রতীক নিয়ে চরমোনাই পীরের ইসলামী আন্দোলন পায় ৪ হাজার ১৩৩ ভোট।
এবারের নির্বাচনে নারায়ণ চন্দ্র ফের নৌকার প্রার্থী। তবে ভোটের মাঠে নেই ধানের শীষ ও হাতপাখা। নারায়ণ চন্দ্রের সঙ্গে লড়াইয়ে আছেন ওয়ার্কার্স পার্টির শেখ সেলিম আকতার ও জাকের পার্টির সামাদ শেখ। তাদের দু’জনেরই এবার প্রথম নির্বাচন।
ওই আসনের ভোটার ডুমুরিয়ার খর্ণিয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘গতবার জমজমাট হয়েছে ভোট। এবার আগে থেকে সবাই বুঝতেছে নারায়ণ চন্দ্র জিতে যাবে। গ্রামের কেউ বাকি দুই প্রার্থীর নাম শোনেনি। এ জন্য নির্বাচন নিয়ে এবার কথাবার্তা কম।
খুলনার অন্য পাঁচটি আসনেও একই চিত্র। নির্বাচনে ১০টি দল অংশ নিলেও ছয়টি আসনে আওয়ামী লীগ ছাড়া প্রার্থী দিতে পারেনি অন্য কোনো দল। জাকের পার্টি পাঁচটি আসনে, জাতীয় পার্টি চারটি আসনে এবং নামসর্বস্ব অন্য সাতটি দল কয়েকটি আসনে বিচ্ছিন্নভাবে প্রার্থী দিয়েছে। আওয়ামী লীগের বাইরে অন্য দলের প্রার্থীদের এলাকায় তেমন পরিচিতি নেই। এলাকার মানুষ অনেকের নামও শোনেননি।
খুলনার ছয়টি আসনে ২৯ প্রার্থীর মধ্যে ২১ জনই প্রথমবার নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। গেল সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়া অন্য আটজনের পাঁচজনই জামানত হারিয়েছিলেন। আসনগুলোতে আওয়ামী লীগের শক্ত বিদ্রোহী প্রার্থীও নেই। এ পরিস্থিতিতে খুলনার ছয়টি আসনে অনেকটাই নির্ভার আওয়ামী লীগ।
এসব কারণে সংসদ নির্বাচনে গ্রামগঞ্জ, পাড়া-মহল্লায় যে উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়, এবার তা হয়নি। নৌকার প্রার্থীদের নির্বাচিত হওয়া সময়ের অপেক্ষা হওয়ায় ভোট নিয়ে উৎসাহ নেই ভোটারদের। মাঠে শুধু আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও নেতাকর্মীর তৎপরতা দৃশ্যমান। এবার যারা আওয়ামী লীগের নতুন প্রার্থী হয়েছেন, তাদের তৎপরতা অন্যদের তুলনায় বেশি।
এ ব্যাপারে সচেতন নাগরিক কমিটি খুলনার সভাপতি অ্যাডভোকেট কুদরত-ই খুদা বলেন, বিএনপিসহ কয়েকটি দল নির্বাচনে আসেনি। খুলনার আসনগুলোতে আওয়ামী লীগের ধারেকাছে অন্য কোনো দল কেউ। অংশগ্রহণমূলক এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন না হলে মানুষের আগ্রহ থাকবে না– এটাই স্বাভাবিক।
তবে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও খুলনা-৩ আসনের নৌকার প্রার্থী এস এম কামাল হোসেন বলেন, নির্বাচন নিয়ে মানুষের ব্যাপক আগ্রহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আমি যেখানেই যাচ্ছি, মানুষের ঢল নামছে। উৎসাহ না থাকলে এত মানুষ আসত না। তিনি বলেন, নির্বাচনী উৎসব শুরু হয় প্রচার-প্রচারণা শুরুর পর। প্রচারণা শুরু হলে উৎসব দৃশ্যমান হবে।
খুলনার ছয়টি আসনে আওয়ামী লীগের পরিচিত প্রতিদ্বন্দ্বি হিসেবে এবার ভোটের মাঠে রয়েছে জাতীয় পার্টি ও জাকের পার্টি। এবারের নির্বাচনে পাঁচটি আসনে জাকের পার্টি এবং চারটি আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী রয়েছে।
২০১৮ সালের নির্বাচনে ছয়টি আসনে আওয়ামী লীগ, তিনটি আসনে জাতীয় পার্টি ও চারটি আসনে জাকের পার্টি প্রার্থী দিয়েছিল। ফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ওই নির্বাচনে দল দুটির সব প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনে তিনটি আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী ভোট পেয়েছিল ৭ হাজার ২৭৬টি, যা মোট ভোটের শূন্য দশমিক ৮৯ শতাংশ। চারটি আসনে জাকের পার্টি ভোট পেয়েছে ১ হাজার ৪৪০টি, যা মোট ভোটের শূন্য দশমিক ১৬ শতাংশ। বিপরীতে ছয়টি আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ভোট পেয়েছিল ১১ লাখ ৫৮ হাজার ৫৩৫টি, যা প্রদত্ত ভোটের ৮৪ শতাংশ।
২৯ প্রার্থীর ২১ জনই নতুন
খুলনার ছয়টি আসনে ১০টি রাজনৈতিক দল অংশ নিচ্ছে। দলগুলোর মধ্যে প্রার্থী রয়েছে- আওয়ামী লীগের ৬, জাতীয় পার্টি ৪, জাকের পার্টি ৫, বিএনএম ৩, বাংলাদেশ কংগ্রেস ২, তৃণমূল বিএনপি ২, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট ১, গণতন্ত্রী পার্টি ১, এনপিপি ২ এবং ওয়ার্কার্স পার্টি একটি আসনে।
২৯ প্রার্থীর মধ্যে ২১ জনই এবারই প্রথম ভোটযুদ্ধে নেমেছেন। তাদের চেনেন না এলাকার ভোটাররা। এর আগে ভোটে অংশ নিয়ে আওয়ামী লীগের ননী গোপাল মণ্ডল, শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল, আবদুস সালাম মুর্শেদী ও নারায়ণ চন্দ্র চন্দ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
নির্বাচনে অংশ নিয়েও জামানত হারান জাকের পার্টির এস এম সাব্বির হোসেন, শেখ আনছার আলী, শেখ মত্তুর্জা আল মামুন ও মির্জা গোলাম আজম। খুলনা-৬ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাওয়া মো. রশীদুজ্জামান মোড়ল ১৯৯১ সালে সিপিবির প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেন। ওইবার তিনিও জামানত হারান।

Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Telegram Email
banglarbhore
  • Website

Related Posts

যশোরে ২৫ কোটি টাকার শীতকালীন সবজির চারা বিক্রির লক্ষ্য

ডিসেম্বর ৭, ২০২৫

কেশবপুরে যুবদল নেতা উজ্জ্বলের দাফন সম্পন্ন 

ডিসেম্বর ৭, ২০২৫

যশোরে হত্যাচেষ্টা মামলায় আটক ৪

ডিসেম্বর ৭, ২০২৫
Leave A Reply Cancel Reply

You must be logged in to post a comment.

সম্পাদক ও প্রকাশক : সৈয়দ আবুল কালাম শামছুদ্দীন

উপদেষ্টা সম্পাদক : হারুন অর রশীদ

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : মেজর (অব.) এবিএম আমিনুল ইসলাম

ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : ডিডি এনএসআই (অব.) মুফাজ্জেল হোসেন

নির্বাহী সম্পাদক : সৈয়দা নাজমুন নাহার শশী

প্রকাশক কর্তৃক মান্নান প্রিন্টিং প্রেস এর তত্ত্বাবধানে সম্পাদকীয় কার্যালয় ডি-৩০ নতুন উপশহর এবং বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৩৯ মুজিব সড়ক, যশোর থেকে প্রকাশিত।

মোবাইল: ০১৯০১-৪৬০৫১০-১৯ | ফোন: ০২৪৭৮৮৫১৩৮৬

ই-মেইল: banglarbhorenews@gmail.com

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.