Close Menu
banglarbhore.com
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
Facebook X (Twitter) Instagram
শিরোনাম:
  • মার্কসবাদী চিন্তাবিদ দাউদ হোসেনের দাফন সম্পন্ন
  • তরিকুল ইসলাম স্মৃতি ফুটবল শেষ আটে কাশিমপুর ও রামনগর
  • যশোরস্থ সাতক্ষীরা কল্যাণ সমিতির মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
  • জাসদের উদ্যোগে নারীনেত্রী নুরজাহানের স্মরণসভা
  • বাংলাদেশ পৌর কর্মচারী ফেডারেশন খুলনা বিভাগীয় কমিটি গঠন
  • যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
  • স্থলপথে ভারত ভ্রমণে আয় ১৫০ কোটি টাকা
  • নেই সংযোগ সড়ক, কাজে আসছে না কোটি টাকার সেতু
Facebook X (Twitter) Instagram
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
banglarbhore.combanglarbhore.com
আকিজ ন্যাচারাল সরিষার তেল
শনিবার, নভেম্বর ২২
  • হোম
  • দক্ষিণ-পশ্চিম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • খেলা
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • রান্না ঘর
  • স্বাস্থ্য
banglarbhore.com
দক্ষিণ-পশ্চিম

নেই সংযোগ সড়ক, কাজে আসছে না কোটি টাকার সেতু

banglarbhoreBy banglarbhoreনভেম্বর ২২, ২০২৫Updated:নভেম্বর ২২, ২০২৫No Comments
Facebook Twitter Pinterest LinkedIn WhatsApp Reddit Tumblr Email
Share
Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

বাংলার ভোর প্রতিবেদক
মণিরামপুরের ঝাঁপা-কোমলপুর বাজার সংযোগ সড়কে ঝাঁপা বাঁওড়ের উপর জরাজীর্ণ একটি সেতু ভেঙ্গে নতুন সেতু নির্মিত হয়েছে গত মে মাসে। এক কোটি ৯২ লাখ আট হাজার ২১১ টাকা ব্যয়ে ১৩ দশমিক ২০ মিটার দৈর্ঘ্যরে সেতু নির্মাণ কাজ বাস্তবায়ন হয়েছে উপজেলা প্রকৌশলী দপ্তরের তত্ত্বাবধানে। নির্মাণ কাজ শেষ হয়ে সাত মাস পার হলেও সংযোগ সড়ক না হওয়ায় অকেজো পড়ে আছে কোটি টাকার সেতুটি। ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন ঝাঁপা বাঁওড়ের দুই পাড়ে বসবাসকারী কয়েক হাজার মানুষ।

ঝাঁপা বাঁওড়ের উপর নতুন সেতু নির্মাণের কাজ শুরুর সময় পথচারীদের চলাচলের জন্য পাশ দিয়ে বিকল্প একটি কাঠের সেতু করে দেন ঠিকাদার। বর্ষা মৌসুমে কাঠের সেতুটি তলিয়ে যাওয়ায় কোমলপুর বাজার হতে এই পথে ঝাঁপা গ্রামের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। বৃষ্টির পানি সরে যাওয়ায় কাঠের সেতু দিয়ে পারাপার শুরু হলেও পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় কাঠের সেতু দুর্বল হয়ে মাঝ বরাবর ভেঙ্গে পড়ায় পারাপারে ভোগান্তিতে পড়েছেন পথচারীরা। কাঠের সেতু পারাপার হতে প্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন তারা। স্থানীয়রা বলছেন, ঝাঁপা গ্রামটি ঝাঁপা ইউনিয়ন পরিষদের ১,২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত বৃহৎ একটি গ্রাম। তিন পাশে বাঁওড় ও একপাশে কপোতাক্ষ নদ ঘেরা এই দ্বীপ অঞ্চলে ২০ থেকে ২৫ হাজার লোকের বসবাস। ঝাঁপা ইউনিয়নের বাকি ৬ ওয়ার্ডের সাথে ঝাঁপা গ্রামকে বিচ্ছিন্ন করেছে ঝাঁপা বাঁওড়।

ঝাঁপা গ্রামের সাথে ইউনিয়নের অন্য এলাকার যোগাযোগর চারটি পথ আছে। দুটি পথে রাজগঞ্জ বাজার সংলগ্ন ভাসমান সেতু। একটি পথ কোমলপুর বাজার হয়ে বাঁওড়ের ওপর দিয়ে কংক্রিটের সেতু পার হয়ে আর অন্য পথটি কোমলপুর বাজার হয়ে দুই থেকে তিন কিলোমিটার ঘুরে মল্লিকপুর হয়ে বাঁওড়ের কংক্রিটের সেতু পার হয়ে। তারমধ্যে যাতায়াত ও ভারি যানবাহনে পণ্য পরিবহনে সহজ পথ হচ্ছে কোমলপুর বাজার হয়ে ঝাঁপা বাঁওড়ের উপর নির্মিত সেতু পারাপারে। ঝাঁপা বাজারে অবস্থিত পুলিশ ক্যাম্পে যাওয়ার সহজ রাস্তাও এটি। এই পথে নতুন নির্মিত সেতুর সংযোগ সড়ক না থাকায় পায়ে হেঁটে পথচারীরা কাঠের পুল দিয়ে যাতায়াত করলেও পণ্য পরিবহনে রয়েছেন বড় ভোগান্তিতে। স্থানীয় সাংবাদিক অমারেশ বিশ্বাস বলেন, কোমলপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়ার মান ভাল হওয়ায় ঝাঁপা বাঘাডাঙ্গি অঞ্চলের অনেক শিক্ষার্থী সেতু পার হয়ে এই বিদ্যালয়ে আসত। সেতু ভাঙ্গার পর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় ওই শিক্ষার্থীরা এখন আর এই বিদ্যালয়ে আসে না।

এছাড়া ঝাঁপা বাঘাডাঙ্গি পাড়ায় একটি আলীম মাদরাসা আছে। জোঁকা ও কোমলপুর অঞ্চলের শিক্ষার্থীরা এই সেতু পার হয়ে ওই মাদরাসায় যায়। সেতু ভেঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় বহু পথ পাড়ি দিয়ে শিক্ষার্থীদের মাদরাসায় যেতে হচ্ছে। ঝাঁপা বাঘাডাঙ্গি অঞ্চলের বাসিন্দা ইউসুফ সরদার বলেন, আমাদের অঞ্চলে প্রচুর তরকারি ও ফসল উৎপাদন হয়। সেতুতে ওঠার রাস্তা না থাকায় উৎপাদিত সবজি ও ধান বাইরের বাজারে বেঁচতে নিতে হলে চার কিলোমিটার রাস্তা ঘুরে আসতে হচ্ছে।
ইউনুস সরদার আরও বলেন, বৃষ্টিতে ডুবে কাঠের পুল নষ্ট হয়ে যাওয়ায় কয়েকদিন আগে আমি সাইকেল নিয়ে পারাপার হতে গিয়ে পড়ে শরীরের কয়েক অংশে কেটে গেছে। স্থানীয় রবিউল ইসলাম বলেন, এই রাস্তাটুকু না হলে মানুষ যে কত কষ্টে আছে তা বলে শেষ করা যাবে না। কাঠের ভাঙ্গা সেতু পারাপারের সময় মানুষ নিচে পানিতে পড়ে আহত হচ্ছে। গাড়িঘোড়া চলাচল না থাকায় নারীরা এই পথ হেঁটে পার হওয়ার সময় মাঝপথে বসে কান্নাকাটি করে। আমরা চাই দ্রুত রাস্তার কাজ শেষ হয়ে এই সেতু পারাপারে সহজ হোক।

সেতুর কাজ দেখভালের দায়িত্বে থাকা উপ-সহকারী প্রকৌশলী খালেকুজ্জামান বলেন, সেতুর কাজ শেষ হয়েছে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে। বর্ষা মৌসুমে বাঁওড়ে পানি বেশি থাকায় সেতুর দুই পাড়ে সংযোগ রাস্তা তলিয়ে ছিল। তাছাড়া মাটি না পাওয়ায় রাস্তার কাজ করা সম্ভব হয়নি। খালেকুজ্জামান বলেন, সেতুর দুই পাড়ে ৫২৩ মিটার রাস্তায় হেরিং বন বন্ড (এইচবিবি) ইটের সলিং বসাতে ৩৫ লাখ ৬৬ হাজার টাকা বরাদ্দ রাখা আছে। আগামী ৬ ডিসেম্বর রাস্তা নির্মাণ কাজের মেয়াদ শেষ হবে। এরই মধ্যে কাজ শেষ না হলে সময় বৃদ্ধি করা হতে পারে। সেতুর কাজের ঠিকাদার নিশাত বসু বলেন, আমার লোক নিয়মিত সেতু এলাকায় যাচ্ছে। এতদিন মাটি না পাওয়ায় সেতুর সংযোগ রাস্তায় কাজ করা সম্ভব হয়নি। এখন মাটি পাওয়া গেছে। রাস্তার কাজ শুরু করব। মণিরামপুর উপজেলা প্রকৌশলী ফয়সাল আহমেদ বলেন, মাটি পাওয়া যাচ্ছিল না। এজন্য সেতুর সংযোগ রাস্তার কাজ হয়নি। দ্রুত কাজ শুরু হবে।

কেশবপুর সংযোগ সড়ক সেতু
Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Telegram Email
banglarbhore
  • Website

Related Posts

মার্কসবাদী চিন্তাবিদ দাউদ হোসেনের দাফন সম্পন্ন

নভেম্বর ২২, ২০২৫

তরিকুল ইসলাম স্মৃতি ফুটবল শেষ আটে কাশিমপুর ও রামনগর

নভেম্বর ২২, ২০২৫

যশোরস্থ সাতক্ষীরা কল্যাণ সমিতির মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

নভেম্বর ২২, ২০২৫
Leave A Reply Cancel Reply

You must be logged in to post a comment.

সম্পাদক ও প্রকাশক : সৈয়দ আবুল কালাম শামছুদ্দীন

উপদেষ্টা সম্পাদক : হারুন অর রশীদ

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : মেজর (অব.) এবিএম আমিনুল ইসলাম

ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : ডিডি এনএসআই (অব.) মুফাজ্জেল হোসেন

নির্বাহী সম্পাদক : সৈয়দা নাজমুন নাহার শশী

প্রকাশক কর্তৃক মান্নান প্রিন্টিং প্রেস এর তত্ত্বাবধানে সম্পাদকীয় কার্যালয় ডি-৩০ নতুন উপশহর এবং বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৩৯ মুজিব সড়ক, যশোর থেকে প্রকাশিত।

মোবাইল: ০১৯০১-৪৬০৫১০-১৯ | ফোন: ০২৪৭৮৮৫১৩৮৬

ই-মেইল: banglarbhorenews@gmail.com

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.