বাংলার ভোর প্রতিবেদক
সংস্কার না হয়ে নির্বাচন হলে বিগত সরকারের মতো চোর ডাকাতরা নির্বাচিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। তিনি শনিবার দুপুরে যশোর কেন্দ্রীয় ঈদগা মাঠে জেলা শিক্ষক ফেডারেশনের সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যকালে এ মন্তব্য করেন। অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, এখন থেকেই বহু লোক ডাকাতি চুরি করার পায়তারা শুরু করেছে। তারা নির্বাচিত হলে বিগত সরকারে যেমন চুরি ডাকাতি হয়েছে, আবারও সেই অবস্থার সৃষ্টি হবে। তাই আগে সংস্কার, তার পরে নির্বাচন।
সংস্কার না হয়ে নির্বাচন হলে বিগত সরকারের মতো চোর ডাকাতরা নির্বাচিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। তিনি শনিবার দুপুরে যশোর কেন্দ্রীয় ঈদগা মাঠে জেলা শিক্ষক ফেডারেশনের সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যকালে এ মন্তব্য করেন। অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, এখন থেকেই বহু লোক ডাকাতি চুরি করার পায়তারা শুরু করেছে। তারা নির্বাচিত হলে বিগত সরকারে যেমন চুরি ডাকাতি হয়েছে, আবারও সেই অবস্থার সৃষ্টি হবে। তাই আগে সংস্কার, তার পরে নির্বাচন।
সংস্কার না হয়ে নির্বাচন হলে বিগত সরকারের মতো চোর ডাকাতরা নির্বাচিত হবে। তাদের কথা হলো, যে করে হোক নির্বাচন হতে হবে। স্বৈরাচারী শাসকের মতো আবারও যদি নির্বাচন হয় তাহলে নির্বাচনের দাম নেই বলেও প্রশ্ন তোলেন এই শিক্ষক নেতা ও সাবেক সংসদ সদস্য। তাই আগে সংস্কার, তার পরে নির্বাচনের দাবি তোলেন তিনি। তবে সংস্কারের নামে যদি সময় কিল করে তাহলে সংস্কার হবে না। এ জন্য দ্রুত সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেয়া বাঞ্ছনীয়।
শিক্ষকদের উদ্দেশ্য নায়েবে আমীর আরো বলেন, ‘বিগত সময়ে পাতানো নির্বাচনে অনেক শিক্ষকেরা জড়িত। পাতানো নির্বাচনে শিক্ষকদের স্বাক্ষর করতে বাধ্য করা হয়েছিলো, শতকরা ৪ থেকে ৫ শতাংশ ভোট পড়লেও, লিখতে বলেছে ৪১ থেকে ৪৫ শতাংশ। অনেকেই সেই সময়ে চাকরি বাঁচাতে বাধ্য হয়ে তা লিখেছেন।
শাসক যদি চোর হয় সেই জমিনে যারা বসাবাস করবে; তারাও চোর হবে। এ সময় নায়েবে আমীর অধ্যাপক মুজিবুর রহমান উপস্থিত শিক্ষকদের হাত উঁচু করে আগামী নির্বাচনে দায়িত্বরত প্রিজাইডিং কর্মকর্তাদের সততার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করার অঙ্গিকার করেন।
শিক্ষক ফেডারেশনের যশোর জেলা সভাপতি অধ্যাপক আবুল হাশিম রেজার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন আর্দশ শিক্ষক ফেডারেশন জেনারেল সেক্রেটারি অধ্যাপক এ বি এম ফজলুল করীম, জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর অধ্যাপক গোলাম রসুল।
এ সময় বক্তব্য রাখেন কুষ্টিয়া ও যশোর অঞ্চলের শিক্ষা উপদেষ্টা ড. আলমগীর বিশ্বাস, মদনপুর সম্মিলনী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ ড. শফিকুল ইসলাম, আল হেরা ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ মফিজুল ইসলাম প্রমুখ।