বাংলার ভোর প্রতিবেদক
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. আবদুল মজিদ বলেছেন, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং খাত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি আমদানি নির্ভর খাত। আমাদের দেশে গুণগত মান বজায় রেখে কাঁচামাল তৈরি করতে পারলে উন্নত বিশ্বের দিকে তাকিয়ে থাকা লাগবে না। যশোরের লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প এগিয়ে নিতে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় কাজ করবে। আমরা এই শিল্পে জড়িতদের সাথে এক ধরনের বন্ধন তৈরি করতে চাই। আপনাদের তৈরি পণ্য আমাদের ল্যাবে গুণগত মান পরীক্ষা, নিজস্ব সিলমোহর, পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে পারবেন। এতে করে মানসম্মত পণ্য তৈরি হবে। বিশ্ববিদ্যালয় সব সময় আপনাদের পাশে আছে।
রোববার দুপুরে চেম্বর অব কমার্সের হলরুমে অনুষ্ঠিত লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প উন্নয়ন নীতিমালা-২০২২ বিষয়ে অবহিতকরণ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোডাক্ট বিজনেস প্রমোশন কাউন্সিল, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প মালিক সমিতির (বাইশিমাস) যৌথ উদ্যোগে ও বাইশিমাস যশোর জেলা শাখার সার্বিক ব্যবস্থাপনায় এই সেমিনার হয়।
সেমিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন, বিসিক যশোরের উপ-মহাব্যবস্থাপক ফরিদা ইয়াসমিন। সম্মানিত অতিথি ছিলেন এলইপিবিপিসি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপপরিচালক এসএম আনোয়ার হোসেন। আলোচক ছিলেন বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প মালিক সমিতি কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আবদুর রাজ্জাক, যশোর চেম্বর অব কমার্স এণ্ড ইন্ডাস্ট্রির সাধারণ সম্পাদক তানভীরুল ইসলাম সোহান, বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প মালিক সমিতি যশোর জেলার সাবেক সভাপতি কাজী কাদির অমিও।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, বাইওয়া-সিসিপ প্রকল্প অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান। জেলা ইউনিটের সভাপতি আশরাফুল ইসলাম বাবুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন, কেন্দ্রীয় কমিটির পরিচালক আবু হোসেন খোকন।