রাজগঞ্জ সংবাদদাতা
মণিরামপুর উপজেলা রাজগঞ্জের বিভিন্ন অঞ্চলের হায়াতপুর, শাহাপুর, হাকিমপুর, মোবারকপুরসহ বিভিন্ন গ্রামে টানা বৃষ্টির কারণে মরতে শুরু করে ফসল। বিশেষ করে প্রতিটি সবজি ক্ষেতে গাছে ফল ফুলে ভরে গেছে। কয়েকদিন পরই কৃষক ফসল তুলতে শুরু করবেন এমন সময়ে কয়েক দিনের বৃষ্টিতে ক্ষেতে পানি জমে গাছগুলো মরে যাওয়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষক।
চালুয়াহাটি, মশ্বিননগর, ঝাঁপাসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, পটলসহ, বিভিন্ন ফসলের ক্ষেতে পানি জমে আছে। এতে ক্ষেতের গাছ মরে যেতে শুরু করেছে। কোনো কোনো কৃষাক ক্ষেত থেকে পানি সরানোর চেষ্টা করছেন ফসল বাঁচাতে। চালুয়াহাটি ইউনিয়নের হায়াতপুর গ্রামের কৃষক সোবহান মোড়ল, মিজানুর রহমান, মতি বলেন, ক্ষেত থেকে পানি সরিয়েও লাভ হয়নি। অতিবৃষ্টির কারনে নষ্ট হয়ে গেছে পটল, বেগুন, লালশাক, ঝাঁল, উচ্ছে, শিমসহ অন্যান্য ফসল। তারা জানান বৃষ্টিতে এ অঞ্চলের প্রায় ৪০থেকে ৬০ হেক্টর জমির বিভিন্ন সবজি, মেটেআলু, পটলক্ষেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। লাগাতার বৃষ্টি হলে ক্ষয়ক্ষতি আরও বাড়ার আশঙ্কা আছে।
স্থানীয় কৃষাক শফিকুল ইসলাম বলেন, মাঠের বিভিন্ন ফসল নিয়ে শঙ্কায় আছি। এর আগে টানা বৃষ্টিতে অনেক ফসল নষ্ট হয়ে যায়। চালুয়াহাটি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে মরিচ, বেগুন, আলু, শিম, পটল, ঝাঁলসহ বিভিন্ন সবজির চাষ হয়েছে। কিছু সবজি বিক্রিও করেছেন চাষিরা। চাষিরা বৃষ্টির পানি সরানোর জন্য খেতের মাঝখানে ছোট ছোট নালা তৈরি করে দিচ্ছেন।
চালুয়াহাটি ইউনিয়ান কৃষি উপসহকারী মারুফুল হক ও হাবিবুর রহমান বলেন, আবহাওয়ার উন্নতি না হলে ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়তে পারে।
শিরোনাম:
- ইউনূস-মোদীর প্রথম বৈঠক
- ‘যশোর গণহত্যা’ শহিদদের স্মরণে নানা কর্মসূচি
- শখের মোটরসাইকেলে প্রাণ গেল বাবা-মেয়ের
- ফ্যাসিস্টরা শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে : অনিন্দ্য ইসলাম অমিত
- আজও একশ্রেণীর মানুষ দুর্নীতি, রাহাজানি, চাঁদাবাজি করে যাচ্ছে
- যশোর হার্ট ফাউণ্ডেশনের উদ্যোগে গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সাথে মতবিনিময়
- যশোরে জুসের সঙ্গে চেতনানাশক মিশিয়ে তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ
- শার্শায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২