নড়াইল
নড়াইল সংবাদদাতা জানান, আজ (শুক্রবার) সকালে জেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ড নড়াইলের আয়োজনে দিবসটি পালন উপলক্ষে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বর থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়। র্যালিটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে একই স্থানে এসে শেষ হয়।
এ সময় জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আশফাকুল হক চৌধুরী, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) শাশ্বতী শীল, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী উজ্জ্বল সেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) এম.এম আরাফাত হোসেন, নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিন আক্তারসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
সাতক্ষীরায়
সাতক্ষীরা সংবাদদাতা জানান, দিবসটি উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকাল সাড়ে ১০টায় পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়, জেলা প্রশাসন সাতক্ষীরা ও পানি উন্নয়ন বোর্ড সাতক্ষীরার আয়োজনে জেলা কালেক্টরেট চত্বর হতে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভায় মিলিত হয়। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) সরোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ড’র-১ নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সালাউদ্দিন, সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ড’র -২ নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আসিকুর রহমান, পানি উন্নয়ন বোর্ড’র ১ উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী শেখ আল মুয়িজুর রহমান, পানি উন্নয়ন বোর্ড’র -২ উপ- বিভাগীয় প্রকৌশলী জাকারিয়া ফেরদৌস, ৩ নং বৈকারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু মোস্তফা কামাল।
এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার এস এম আকাশ, শিক্ষক আব্দুল আলিম। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন, পানি উন্নয়নের বোর্ডের উপ- বিভাগীয় প্রকৌশলী (আশাশুনি) মেহেদী হাসান মিশুক।
শ্যামনগর
শ্যামনগর প্রতিনিধি জানান, দিবস উপলক্ষে সুপেয় পানির সংকট নিরসনের দাবিতে ও পানি দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয় ‘শান্তির জন্য পানি’ শীর্ষক খালি কলসি হাতে নিয়ে মানববন্ধন করেছেন উপকূলবাসী। সকাল ১০ ঘটিকায় উপজেলার মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়নের মথুরাপুর গ্রামের জেলেপাড়ায় এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
উপকূলীয় যুব স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘শরুব ইয়ুথ টিম’ এর আয়োজনে।
অনুষ্ঠানে সমবেত শতাধিক নারী-পুরুষ খালি কলস হাতে মালঞ্চ নদীর তীরে অবস্থান করে। তাদের উদ্দেশে বক্তব্য দেন শরুব ইয়ুথ টিমের নির্বাহী পরিচালক, ক্লাইমেট এক্টিভিস্ট এসএম জান্নাতুল নাঈম।
তিনি বলেন, “চারিদিকে শুধু পানি,নেই শুধু সুপেয় পানি। বার বার নদী ভাঙনের ফলে উপকূলের মিষ্টি পানির আধারগুলো লবণ পানিতে ডুবে যায়। খাওয়ার পানি সংগ্রহে উপকূলের নারীদের সবসময় সংগ্রাম করতে হয়।