কেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি
কেশবপুরে সরকারি ডিগ্রি কলেজটি গত ১০ বছর ধরে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ দিয়ে চলছে।
প্রতিষ্ঠার ৫৬ বছর পর সরকারি করণ হলেও গত পাঁচ বছরে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেন ৫ জন। ১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর অধ্যক্ষ হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন প্রয়াত নোয়াআলী খাঁন।
বর্তমান সরকার আমলে ২০১৭ সালের ১৯ জুন কলেজটি সরকারি করণ হয়। কলেজের নিয়মিত অধ্যক্ষ রফিকুল বারীকে ২০১৪ সালে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়ার পরে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব নেন অধ্যাপক জামালউদ্দীন চৌধুরী। এর পর গত ১০ বছর ধরে কলেজটি ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ দিয়েই পরিচালিত হয়ে আসছে। কলেজটি সরকারি করণের সময় ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন সহকারী প্রভাষক এনায়েত হোসেন এবং শিক্ষক জাতীয় করণ করা হয় ২০১৯ সালের ১৬ নভেম্বর। এ সময়ে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ছিলেন সহকারী প্রভাষক এনামুল হক কাজল। তার অবসর জনিত কারণে ২০১৯ সালের ২৪ ডিসেম্বর ডেপুটেশনে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এ টিএম বদরুজ্জামান। পরে তিনি খুলনা মডেল স্কুল এন্ড কলেজে নিয়মিত অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে শওকত আরা আমিন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দ্বায়িত্ব গ্রহণ করে। ২০২৩ সালের আগস্ট মাসের ৪ তারিখে তার অবসরজনিত কারণে চলতি বছরের ১৯ নভেম্ববর থেকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করছেন কলেজের গণিত বিভাগের প্রধান সহকারী প্রভাষক মিজানুর রহমান। এর ফলে প্রতিষ্ঠার ৫৬ বছর পরে সরকারিকরণ করা হলেও গত ১০ বছর কেশবপুর ডিগ্রি কলেজটি ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ দ্বারা পরিচালিত হয়ে আসছে। এত করে কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম দারুণভাবে বেহাত হচ্ছে।
বর্তমান ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান এ প্রতিনিধিকে বলেন, তিনি কলেজের একজন নিয়মিত সহকারী প্রভাষক। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করার কারণে শিক্ষার্থীদের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। তাছাড়া তিনি কলেজেটিতে অধিক সংখ্যক সহকারী প্রভাষকের পদও শূন্য রয়েছে বলে জানান।
শিরোনাম:
- আলুর দাম লাগামহীন ভোক্তার নাভিশ্বাস
- শীতে ফুটপাতে গরম কাপড় বিক্রির ধুম
- একটা সংস্কার কমিটি দিয়ে সংবিধান সংস্কার সম্ভব না: মির্জা ফখরুল
- নিখোঁজের ৩ দিন পর কপোতাক্ষ নদে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
- কৃষ্ণনগরে আরাফাত কোকো স্মৃতি ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন রতনপুর
- পাখির সাথে মানুষের ভালোবাসার গল্প !
- সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বন্ধুত্ব রাখবে বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা
- যশোর মটর পার্টস ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন সংস্কার ও উন্নয়ন পরিষদের পক্ষে ২৭টি মনোনয়নপত্র ক্রয়