রাজগঞ্জ প্রতিনিধি
কোরবানীকে সামনে রেখে মণিরামপুর উপজেলা রাজগঞ্জ, শয়লাহাট এলাকায় কোরবানির পশুর হাটগুলো জমে উঠছে। এছাড়া গ্রামে গ্রামে বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে ব্যাপারিদের কেনাবেচা শুরু হয়ে গেছে। উপজেলা রাজগঞ্জ, নেংগুড়াহাট এলাকায় হাজার হাজার গরু ছাগলের চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন এলাকায়।
জানা যায় সপ্তাহের দুইদিন রাজগঞ্জ বাজার, শয়লাহাটসহ অনেক স্থানে পশুর বেচাকেনা হয়। ঈদুল আজহা উপলক্ষে আশপাশের গ্রাম এলাকাতেও গরু,ছাগল বেচাকেনা শুরু হয়ছে। স্থানীয়রা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বেপারিরা এসে গরু, ছাগল বিকিকিনি করছেন। বর্তমানে কোরবানির জন্য গরু, ছাগলের হাট জমে উঠতে শুরু করেছে।
সেই সাথে খামারিদের বাড়ি বাড়ি ছুটছেন গরু, ছাগলের ব্যবসায়ীরা। গরু ব্যবসায়ী আক্তার হোসেন বলেন, ভারতের গরু না আসায় এখন দেশি গরুর চাহিদা বেশি থাকায় দামও বেশি। তাই গ্রামে গ্রামে খোঁজ নিয়ে কয়েকটি গরু কিনেছি কোরবানির হাটে বিক্রি করার জন্য।
রাজগঞ্জে গরুর হাটের ইজারাদার ইমরান খাঁন পান্না বলেন, কোরবানির হাট এখনো শুরু হয়নি। তবে তিনি আশা প্রকাশ করেন ঈদের এক দু সপ্তাহ আগে থেকে গরু, ছাগল বেচাকেনা হবে। তিনি জানান এব বছর এ হাটে প্রায় ৩ কোটি টাকার পশু বেঁচাকেনা হবে।