বাংলার খেলা ডেস্ক
৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পরই আগুন দেওয়া হয় মাশরাফি বিন মর্তুজার বাড়িতে। বিক্ষুব্ধ জনতার আক্রোশে পুড়ে ছাই হয়ে যায় তাঁর নড়াইলের বাড়ি। মাশরাফি জানিয়েছেন, তিনি এই ঘটনায় কারও বিরুদ্ধে মামলা করতে চান না।
বাড়ি পুড়িয়ে দেওয়ায় দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে কেন মামলা করতে চান না, সেটার ব্যাখ্যায় মাশরাফি জানিয়েছেন, মামলা তিনি করতে চান না নিজের মান-মর্যাদার দিকে তাকিয়ে। এখানে অবশ্য মনবেদনাও আছে তাঁর। মাশরাফি মনে করেন, বাড়ি যাঁরা পুড়িয়েছে, তাঁদের বাড়ি নড়াইলের বাইরে হওয়ার কথা নয়। নিজের জেলার মানুষদের বিরুদ্ধে তিনি কোনো অভিযোগ করতে চান না।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতন হয়েছে। শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগের পর সেদিন সন্ধ্যায় মাশরাফির নড়াইলের বাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়। মাশরাফি নিজেই জানিয়েছেন, চারবারের চেষ্টায় আগুন দেওয়া হয়েছে তাঁর বাড়িতে। প্রথম দফায় কিছু করেনি। দ্বিতীয় দফায় আবার এসেছিল দুর্বৃত্তরা। তৃতীয় দফায় ভাঙচুর করা হয়। চতুর্থ বারের চেষ্টায় সন্ধ্যার সময় আগুন দেওয়া হয় ১০ বছর আগে নির্মিত তাঁর বাড়িতে, যেখানে থাকতেন তাঁর মা-বাবা। স্বাভাবিকভাবেই এ ঘটনায় তিনি খুব ব্যথিত।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন নিয়ে অনেক তারকা ক্রিকেটার সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেন। সিনিয়র ক্রিকেটারদের মধ্যে তখন নীরব ছিলেন মাশরাফি ও সাকিব আল হাসান। রাজনৈতিক অবস্থানের কারণে মাশরাফিকে যে নীরব থাকতে হয়েছে, সেটি তিনি স্বীকার করে নিয়েছেন। সরকার পতনের পরের দিন (৬ আগস্ট) ভেঙে দেওয়া হয় বাংলাদেশের সংসদ। তাতে মাশরাফি ও সাকিবের সংসদ সদস্যের পদ বাতিল হয়েছে।
শিরোনাম:
- নেতাকর্মীদের পদচারনায় মুখরিত যশোর বিএনপির কার্যালয়
- ঝিকরগাছায় স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মীসভায় নেতাদের ঐক্যের ডাক
- তালার ধানদিয়া ইউনিয়ন সম্মেলন হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে : হাবিব
- শার্শায় বিদ্যুৎস্পষ্টে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- শার্শা সীমান্ত দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আটক ৪
- সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ ডাকাত রাঙ্গা বাহিনীর ২ সহযোগী আটক : উদ্ধার জিম্মি ৯ জেলে
- ডাকসুর মতোই সুষ্ঠু হবে জাতীয় নির্বাচন : শফিকুল আলম
- পূজোয় বড় চমক নিয়ে আসছেন মনামী