বিবি প্রতিবেদক
যশোর শহরের লালদীঘিপাড়স্থ যশোর জেলা বিএনপির কার্যালয়ে বিগত ৫৮ দিন ধরে তালা ঝুলছে। জেলা পর্যায়ের শীর্য নেতারা যুগপত অসহযোগ আন্দোলনের শুরু থেকেই পলাতক জীবনযাপন করছেন।
ঢাকায় মহাসমাবেশ পন্ডের পর তেকে এ তালা ঝুলছে জেলা বিএনপি কার্যালয়ে। ওই দিন পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষে এক পুলিশ সদস্যসহ দুজন নিহত হন। পুলিশ এরপর থেকে সারাদেশে অভিযান চালিয়ে বিএনপি নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করা শুরু করে। তখন থেকে বন্ধ হয়ে পড়ে দলটির সাংগঠনিক কার্যালয়।
বিএনপির নেতারা বলছেন, দলের কেন্দ্রীয় নেতাসহ সকল স্তরের নেতাকর্মীরা আত্মগোপনে থাকার ফলে কার্যালয় খোলার সুযোগ হচ্ছে না।
বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত বলেন, মামলার আসামি না হলেও বিনা পরোয়ানায় পুলিশ বিএনপি নেতা-কর্মীদের বাসা থেকে ধরে নিয়ে যাচ্ছে। এমনকি অনেকের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে হামলা করছে। আমিসহ যশোর বিএনপির শীর্য নেতাদের একজনের নামে ৫০-৬০টি ী মামলা রয়েছে। যার কারণে নেতা-কর্মীরা কৌশল অবলম্বন করে দলীয় কর্মসূচিগুলো পালন করে যাচ্ছেন।
এ ব্যাপারে জেলা বিএনপির আহবায়ক অধ্যাপক নার্গিস বেগম জানান, গত ২৮ অক্টোবরের পর থেকে আমাদের দলীয় কার্যালয় অবরুদ্ধ করে রেখেছে পুলিশ। গত ১৭ ডিসেম্বর দলীয় কার্যালয়ের সামনে মহিলা দলের কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানেও পুলিশি পাহারা ছিল। দলীয় কার্যালয় খুলতে গেলে পুলিশের অনুমতি লাগছে। যে কারণে কেউ দলীয় কার্যালয়ে আসছেন না।
শিরোনাম:
- চৌগাছার বলুহ মেলায় অশ্লীল নৃত্য : ৪ জনকে কারাদণ্ড
- যশোরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ ও স্বেচ্ছাসেবক দলনেতাসহ নিহত ৪
- যশোর জেনারেল হাসপাতালে দুদকের অভিযান
- যশোরে বেড়েছে খুন-ধর্ষণ, আইনশৃংখলা উদ্বেগজনক
- যশোরে দ্বন্দ্ব সংবেদনশীলতা ও রূপান্তর বিষয়ক কর্মশালা শুরু
- জাতীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ নড়াইলকে দুই গোল যশোরের
- এবার যশোরে ৭০৫টি শারদীয় দুর্গোৎসবের প্রস্তুতি
- সুন্দরবনের সাগরে নিখোঁজ মাহিদের মরদেহ উদ্ধার