বাংলার ভোর প্রতিবেদক
বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা, সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা, শুভেচ্ছা বিনিময়, কেক কাটা, শান্তির প্রতীক পায়রা উড়ানোসহ নানা অনুষ্ঠানে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) ফিজিওথেরাপি অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন (পিটিআর) বিভাগের ষষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করা হয়েছে। পিটিআর বিভাগের প্রতিষ্ঠাবাষির্কীর কর্মসূচি শুরু হয় বুধবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডা. এম আর খান মেডিকেল সেন্টারে বিভাগটির করিডোরে কেককাটার মাধ্যমে। পরে সেখানে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন যবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুল মজিদ। পিটিআর বিভাগের চেয়ারম্যান ডা. এহসানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে যবিপ্রবির প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এইচ. এম. জাকির হোসেন, স্বাস্থ্যবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জাফিরুল ইসলাম, সিএসআরআইএল-এর সহযোগী পরিচালক ড. মো. ওমর ফারুক, পিটিআর বিভাগের শিক্ষক ডা. কাজী এমরান হোসেন, টেকনিক্যাল অফিসার ডা. কবির হোসেনসহ বিভাগটির শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। ২০১৮ সালের ২০ নভেম্বর দেশে প্রথমবারের মতো কোনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পাঁচ বছর মেয়াদি ব্যাচেলর অব ফিজিওথেরাপি কোর্সে শিক্ষার্থী ভর্তি মধ্য দিয়ে এ বিভাগের যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে এ বিভাগে পাঁচটি ব্যাচে ১০২ জন শিক্ষার্থী এবং পাঁচটি বিশেষায়িত পেশাগত মাস্টার্স প্রোগ্রামে ১০ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। ফিজিওথেরাপি অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন বিভাগ প্রতিষ্ঠার পর থেকে যশোরের মানুষের জন্য স্বল্পমূল্যে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা প্রদান ও দেশি-বিদেশি অর্থায়নে বিভিন্ন গবেষণা প্রকল্পের মাধ্যমে বিনামূল্যে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা করছে, যা যশোরবাসীর কাছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব তৈরিতে সহায়তা করছে। এছাড়া বিনামূল্যে কমিউনিটি হেল্থ ক্যাম্প, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদান, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সেমিনার করার মাধ্যমে এ বিভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যাংকিং এর উন্নয়নে অবদান রাখছে।
শিরোনাম:
- সংস্কার ও উন্নয়ন পরিষদের নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা
- এক শরীরে দুই মাথা নিয়ে জন্ম নেয়া শিশুর মৃত্যু
- যশোরে ককটেল-দেশীয় অস্ত্রসহ আটক ৪
- বাংলার মিলনমেলা-২০২৫ এর লোগো উন্মোচন ও নিবন্ধন কার্যক্রমের উদ্বোধন
- যবিপ্রবিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, রোবোটিক্স ও ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার উন্নয়ন শীর্ষক সেমিনার
- যশোরের সন্তান তামিমের হাত ধরেই এমন গৌরব অর্জন হবে ভাবেননি বাবা-মা
- যশোরে চাহিদার ১৩ লাখ বইয়ের পৌঁছায়নি এক কপিও
- যশোরে জয়িতা পুরস্কার পেলেন ৭ সংগ্রামী নারী